রোববার (৫ জুন) বেলা ১২টার দিকে চকবাজার জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো: শহীদুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সবগুলো লাশের ময়নাতদন্ত করা হবে। পাশাপাশি ডিএনএ পরীক্ষা করে সব নমুনা সংরক্ষণ করা হবে। পরিচয় নিশ্চিত না হয়ে কোনো লাশ হস্তান্তর করা হবে না। সিএমপি কমিশনার আমাদের এই নির্দেশনা দিয়েছেন।
শনিবার (৪ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে লাগা আগুন রোববার (৫ জুন) দুপুর পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়নি। আজ বেলা ৩টা পর্যন্ত ৪৩ জনের লাশ চমেক হাসপাতালের মর্গে আনা হয়। এর মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের ৮ জন কর্মীও রয়েছেন।
আহতদের মধ্যে চমেকে ভর্তি আছেন ১৩৫ জন। চট্টগ্রামের অন্যান্য হাসপাতালে আরো শতাধিক চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
নিহতদের মধ্যে পাঁচজনকে শনাক্ত করা গেছে। তারা হলেন কুমিরা ফায়ার স্টেশনের নার্সিং অ্যাটেনডেন্ট হিসেবে কর্মরত বাঁশাখালী উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের মধুখালী গ্রামের মনিরুজ্জামান (৩২), একই উপজেলার চারিয়ার নাপুরা এলাকার মাহমুদুর রহমানের ছেলে মো: মহিউদ্দীন (২৪), ভোলা জেলার হাবিবুর রহমান (২৬) ও রবিউল আলম (১৯)।