ফ্লাইটগুলো সপ্তাহে দু’দিন মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার চলাচল করবে এবং দেশীয় শিল্পপণ্য রফতানিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে এমিরেটস বাংলাদেশ।
এয়ারলাইন্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যাত্রীবাহী বোয়িং ৭৭৭-৩০০ইআর মডেলের উড়োজাহাজের বেলিহোল্ড এবং যাত্রী আসনে পণ্য পরিবহন করা হচ্ছে।
বাংলাদেশে এমিরেটসের কার্গো ম্যানেজার শেখ ইদ্রীস আলী বলেন, ‘বাংলাদেশের বাণিজ্য উন্নয়নে এমিরেটস সর্বদাই অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য সহযোগী দেশগুলোর সঙ্গে সাপ্লাই চেইন পুনঃস্থাপনের মাধ্যমে স্থানীয় শিল্পের সহায়তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছি আমরা।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বর্তমানে কার্গো শিল্পের ভূমিকা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এমিরেটস ফার্মা থেকে শুরু করে এমিরেটস ফ্রেশ পর্যন্ত সকল সেবা এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে তাপ সংবেদনশীল সকল পণ্যের ক্ষেত্রে সার্বক্ষণিক কুল চেইন বজায় রাখা এবং পুরো সাপ্লাই চেইনে নিরবচ্ছিন্নতা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়। নিরাপত্তাকে আমরা অগ্রাধিকার দিচ্ছি, তাই দুবাইয়ে স্যানিটেশন টানেল থেকে শুরু করে স্টাফ ও গ্রাহকদের ব্যক্তিগত সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছুই নিশ্চিত করা হয়েছে।’