এবিষয়ে হিমেল অর্থসংবাদকে বলেন, অনেক ভালো লাগছে। প্রথম যখন আমি খবরটি পাই তখন বিশ্বাস হচ্ছিলো না। আসলে ভালো কোন খবরের আনন্দ একা পাওয়া সম্ভব না। বিষয়টি সবার সাথে যখন শেয়ার করলাম, তখন সবাই অভিনন্দন জানিয়েছে। সেসময় আরও বেশি ভালো লেগেছে। আমি মা-বাবাকে গর্বিত করতে পেরেছি, এটি আমার জন্য অনেক কিছু।
তিনি আরও বলেন, আমি ছোট থেকে ম্যাথ অলিম্পিয়াড করতাম। যেটা আমাকে চিন্তা করতে শিখিয়েছে। পরবর্তীতে এর ফলে সবকিছুতে মানিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছি। সুতরাং, শুধু পাঠ্য বইয়ের পড়াশোনার পাশাপাশি যুগের সাথে অ্যাডভান্সড হতে হবে। একটু কোডিং শিখলে অথবা অনেক অলিম্পিয়াড হয় সেগুলো করলে চিন্তা শক্তি বাড়বে।
বাংলাদেশের মতো তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটা দেশে নওগাঁর মতো ছোট্ট ও প্রান্তিক শহর থেকেও যে বড় স্বপ্ন দেখা যায় হিমেল সেটাই প্রমাণ করে দেখালো।
হিমেল নওগাঁ কে.ডি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন৷ সেখান থেকে তিনি ২০১৪ সালে এসএসসি এবং ২০১৬ সালে নওগাঁ সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। সে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (IUT) থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছে। হিমেলের সাফল্যে নওগাঁ তথা সারা বাংলাদেশ গর্বিত।