বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করে বিড়ি উৎপাদন ও বিড়ি বিক্রয় বন্ধ না করার দাবি জানিয়েছেন বিড়ি শ্রমিকরা। এমনকি দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন বিড়ি শ্রমিকরা।
গতকাল চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব ও মানিকগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে পৃথক মানববন্ধনে এ হুমকি দিয়েছেন তারা। সম্প্রতি বিশিষ্ট নাগরিক ও এক সংসদ সদস্য প্রধানমন্ত্রী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী বরাবর বিড়ি উৎপাদন ও বিক্রি বন্ধের দাবি জানানোর প্রতিবাদে এ মানববন্ধন করেন বিড়ি শ্রমিকরা।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিড়ি শিল্পের সঙ্গে ২০ লাখের বেশি শ্রমিক জড়িত। সমাজের অসহায়, সুবিধাবঞ্চিত, বিধবা ও পঙ্গু এই কর্মে জড়িত। বিকল্প কাজ না পেয়ে তারা বিড়ি তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করে। বিড়ি উৎপাদন ও বিক্রি বন্ধ হলে তারা না খেয়ে মারা যাবে। এমতাবস্থায় এসব শ্রমিকের কথা বিবেচনা করে বিকল্প কর্মসংস্থান না করে বিড়ি উৎপাদন ও বিক্রয় কোনোভাবে বন্ধ করা যাবে না।
এ সময় তারা বিড়ির ওপর বিদ্যমান কর কমিয়ে বিড়ি শিল্পকে কুটির শিল্পের মর্যাদা দেয়ার দাবি জানান। এছাড়া লাখ লাখ বিড়ি শ্রমিকের কর্মসংস্থানের কথা বিবেচনা করে এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখা ও বহুজাতিক তামাকজাত কোম্পানির ওপর অতিরিক্ত কর ধার্য করার দাবি করেন। দাবি পূরণ না হলে কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন শ্রমিকরা।
চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য প্রদান করেন বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশন চট্টগ্রাম অঞ্চলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারেক, সহসভাপতি মো. জাফর সিকদার, সদস্য রোকনুজ্জামান, মহিউদ্দিন, আবু বক্কর প্রমুখ। মানববন্ধনে শতাধিক বিড়ি শ্রমিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে মানিকগঞ্জে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বিড়ি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ, শ্রমিক সুপারভাইজার আরিফ হোসেন প্রমুখ। মানববন্ধনে শতাধিক বিড়ি শ্রমিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব ও মানিকগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে পৃথক মানববন্ধনে এ হুমকি দিয়েছেন তারা। সম্প্রতি বিশিষ্ট নাগরিক ও এক সংসদ সদস্য প্রধানমন্ত্রী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী বরাবর বিড়ি উৎপাদন ও বিক্রি বন্ধের দাবি জানানোর প্রতিবাদে এ মানববন্ধন করেন বিড়ি শ্রমিকরা।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিড়ি শিল্পের সঙ্গে ২০ লাখের বেশি শ্রমিক জড়িত। সমাজের অসহায়, সুবিধাবঞ্চিত, বিধবা ও পঙ্গু এই কর্মে জড়িত। বিকল্প কাজ না পেয়ে তারা বিড়ি তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করে। বিড়ি উৎপাদন ও বিক্রি বন্ধ হলে তারা না খেয়ে মারা যাবে। এমতাবস্থায় এসব শ্রমিকের কথা বিবেচনা করে বিকল্প কর্মসংস্থান না করে বিড়ি উৎপাদন ও বিক্রয় কোনোভাবে বন্ধ করা যাবে না।
এ সময় তারা বিড়ির ওপর বিদ্যমান কর কমিয়ে বিড়ি শিল্পকে কুটির শিল্পের মর্যাদা দেয়ার দাবি জানান। এছাড়া লাখ লাখ বিড়ি শ্রমিকের কর্মসংস্থানের কথা বিবেচনা করে এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখা ও বহুজাতিক তামাকজাত কোম্পানির ওপর অতিরিক্ত কর ধার্য করার দাবি করেন। দাবি পূরণ না হলে কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন শ্রমিকরা।
চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য প্রদান করেন বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশন চট্টগ্রাম অঞ্চলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারেক, সহসভাপতি মো. জাফর সিকদার, সদস্য রোকনুজ্জামান, মহিউদ্দিন, আবু বক্কর প্রমুখ। মানববন্ধনে শতাধিক বিড়ি শ্রমিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে মানিকগঞ্জে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বিড়ি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ, শ্রমিক সুপারভাইজার আরিফ হোসেন প্রমুখ। মানববন্ধনে শতাধিক বিড়ি শ্রমিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
