যেক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোকে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহযোগিতার পাশাপাশি নিজস্ব ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাতেও মনোযোগ দিতে বলা হয়েছে বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) প্রতিবেদনে।
শনিবার (১৬ মে) ‘ইকোনমিক, মানিটারি অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর ইমপ্লিকেশনস অব কোভিড-১৯: প্রিপেয়ারডনেস অব ব্যাংকস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক লাইভ কর্মশালায় উপস্থাপিত গবেষণা প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বিআইবিএমের মহাপরিচালক ড. মো. আখতারুজ্জামান। কর্মশালায় গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন বিআইবিএমের অধ্যাপক এবং পরিচালক (প্রশিক্ষণ) ড. শাহ মো. আহসান হাবীব।
মূল প্রবন্ধে বিআইবিএমের অধ্যাপক এবং পরিচালক (প্রশিক্ষণ) ড. শাহ মো. আহসান হাবীব করোনা পরবর্তী পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে ব্যাংকগুলোর সুসংগঠিত প্রস্তুতির একটি রূপরেখা উপস্থাপন করেন।
বিআইবিএমের পক্ষ থেকে আলোচনা অনুষ্ঠানের আগে খসড়া প্রবন্ধটি গত ১৫ মে সবার মতামতের জন্য অনলাইনে সরবরাহ করা হয়েছিল। অনুষ্ঠানটি বিআইবিএমের ফেসবুক পেজে সরাসরি ওয়েবকাস্ট করা হয়। অনুষ্ঠানটি প্রবন্ধকার ড. আহসান হাবীবের উপস্থাপনায় পরিচালিত হয়।
এছাড়া কর্মশালায় আরও বক্তব্য রাখেন বিআইবিএমের ড. মোজাফফর আহমদ চেয়ার প্রফেসর ড. বরকত-এ -খোদা, মিউচুয়্যাল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনিস এ. খান, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া, মিউচুয়্যাল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফারুক মঈনুদ্দিন, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহবুব-উল-আলম, স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসির এজাজ বিজয়, বিআইবিএমের অধ্যাপক এবং পরিচালক (গবেষণা, উন্নয়ন এবং পরামর্শ) ড. প্রশান্ত কুমার ব্যানার্জি; বিআইবিএমের অধ্যাপক এবং পরিচালক (ডিএসবিএম) মোহাম্মদ মহীউদ্দিন ছিদ্দিকী, বিআইবিএমের অধ্যাপক মো. নেহাল আহমেদ।