প্রতিবেদনে বলা হয়, আগামী দিনে ইউরোপে এমন আরও দাবানল হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন সংশ্লিষ্টরা। হাজার হাজার মানুষকে দাবানল থেকে বাঁচাতে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। দাবানলে পুড়েছে জমি, বাড়িঘর।
আবহাওয়ার এমন বিরূপ অবস্থার জন্য জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবকে দায়ী করছেন আবহাওয়াবিদরা।
গত বৃহস্পতিবার পর্তুগালের মধ্য ও উত্তরাঞ্চলের পাঁচটি এলাকায় ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, যা জুলাই মাসের জন্য সর্বোচ্চ। শুক্রবার উত্তর পর্তুগালের ব্রাগানকা অঞ্চলে দাবানল নেভানোর কাজের সময় উড়োজাহাজ বিস্ফোরণ হয়। এতে উড়োজাহাজের এক পাইলট নিহত হন।
গত বৃহস্পতিবার পর্তুগালের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মার্তা টেমিডো বলেন, দাবানলের কারণে স্বাস্থ্যব্যবস্থা ‘বিশেষভাবে উদ্বেগজনক’ পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে।