প্রাণিসম্পদের মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র সব ধরনের সহায়তা দেবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
সোমবার (১৮ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর কাজী আলাউদ্দিন রোডে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠান এবং ‘বাংলাদেশে ভেটেরিনারি সেবা জোরদারকরণে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের ভবিষ্যৎ অগ্রাধিকার’ বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের আনুষঙ্গিক সুবিধাসহ বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল ভবন নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় এ অনুষ্ঠান ও সেমিনার আয়োজন করা হয়।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের প্রাণিসম্পদে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে, এ ধারা উত্তরোত্তর সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের টেকসই ও গুণগত উন্নয়ন চান। কাজেই আমাদের মানসম্মত প্রাণিসম্পদের উৎপাদনে জোর দিতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, রোগাক্রান্ত পশুর মাংস বা দুধ থেকে মানুষের শরীরে রোগের জীবাণু প্রবাহিত হতে পারে। সেজন্য গুণগতমানের প্রাণী উৎপাদন ও প্রাণীর চিকিৎসায় দায়িত্ববোধ নিশ্চিত করতে হবে। ওয়ান হেলথের বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে।
বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের নতুন ভবন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতা, প্রচেষ্টা ও সদিচ্ছার বহিঃপ্রকাশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ ভবনের উদ্বোধন মুহূর্ত দেশের সব ভেটেরিয়ানদের জন্য অনিন্দ্য সুন্দর মূহূর্ত। এটি তাদের নিজস্ব একটি পরিচয়ের জায়গা। ভেটেরিনারি কাউন্সিল ভবন উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে ভেটেরিনারি পেশাজীবীদের দায়িত্ব অর্পণ হলো। সেজন্য একটি শক্তিশালী কাউন্সিল কর্তৃপক্ষ থাকতে হবে। এ প্রতিষ্ঠানকে প্রকৃতপক্ষে কার্যক্ষম করে তুলতে হবে। এর কাজের প্রক্রিয়া নির্ধারণ করতে হবে।
তিনি বলেন, সরকারের বিধিসঙ্গতভাবে এ প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হতে হবে। নিয়মকানুনের অধীনে ভেটেরিনিয়ানদের রেজিস্ট্রেশন দিতে হবে। ভেটেরিনারি পেশার মানোন্নয়নে কাজ করতে হবে। এ পেশার অপব্যবহার প্রতিরোধ করতে হবে।
শ ম রেজাউল করিম যোগ করেন, ভেটেরিনারি শিক্ষার মান ও যোগ্যতা অনুযায়ী পেশাগত দায়-দায়িত্বের সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। দেশে প্রাণিসম্পদের বিপ্লব ধরে রাখতে হলে এ খাতে কাজের পরিধি বাড়াতে হবে, জনবল বাড়াতে হবে এবং ভেটেরিনারি পেশাজীবীদের দক্ষতা বাড়াতে হবে। ভেটেরিনারি পেশার মর্যাদা ও শ্রী বৃদ্ধিতে ভেটেরিনারিয়ানদের দায়িত্ব নিতে হবে। এক্ষেত্রে ভেটেরিনারি কাউন্সিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ভেটেরিনারি কাউন্সিলের সমস্যা সমাধানে সবধরনের পদক্ষেপ নেওয়ারও এ সময় আশ্বাস দেন মন্ত্রী। এর আগে মন্ত্রী বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন করেন।
বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের সভাপতি ডা. মো. মনজুর কাদিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ডা. গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক চৌধুরী।
সোমবার (১৮ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর কাজী আলাউদ্দিন রোডে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠান এবং ‘বাংলাদেশে ভেটেরিনারি সেবা জোরদারকরণে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের ভবিষ্যৎ অগ্রাধিকার’ বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের আনুষঙ্গিক সুবিধাসহ বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল ভবন নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় এ অনুষ্ঠান ও সেমিনার আয়োজন করা হয়।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের প্রাণিসম্পদে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে, এ ধারা উত্তরোত্তর সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের টেকসই ও গুণগত উন্নয়ন চান। কাজেই আমাদের মানসম্মত প্রাণিসম্পদের উৎপাদনে জোর দিতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, রোগাক্রান্ত পশুর মাংস বা দুধ থেকে মানুষের শরীরে রোগের জীবাণু প্রবাহিত হতে পারে। সেজন্য গুণগতমানের প্রাণী উৎপাদন ও প্রাণীর চিকিৎসায় দায়িত্ববোধ নিশ্চিত করতে হবে। ওয়ান হেলথের বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে।
বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের নতুন ভবন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতা, প্রচেষ্টা ও সদিচ্ছার বহিঃপ্রকাশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ ভবনের উদ্বোধন মুহূর্ত দেশের সব ভেটেরিয়ানদের জন্য অনিন্দ্য সুন্দর মূহূর্ত। এটি তাদের নিজস্ব একটি পরিচয়ের জায়গা। ভেটেরিনারি কাউন্সিল ভবন উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে ভেটেরিনারি পেশাজীবীদের দায়িত্ব অর্পণ হলো। সেজন্য একটি শক্তিশালী কাউন্সিল কর্তৃপক্ষ থাকতে হবে। এ প্রতিষ্ঠানকে প্রকৃতপক্ষে কার্যক্ষম করে তুলতে হবে। এর কাজের প্রক্রিয়া নির্ধারণ করতে হবে।
তিনি বলেন, সরকারের বিধিসঙ্গতভাবে এ প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হতে হবে। নিয়মকানুনের অধীনে ভেটেরিনিয়ানদের রেজিস্ট্রেশন দিতে হবে। ভেটেরিনারি পেশার মানোন্নয়নে কাজ করতে হবে। এ পেশার অপব্যবহার প্রতিরোধ করতে হবে।
শ ম রেজাউল করিম যোগ করেন, ভেটেরিনারি শিক্ষার মান ও যোগ্যতা অনুযায়ী পেশাগত দায়-দায়িত্বের সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। দেশে প্রাণিসম্পদের বিপ্লব ধরে রাখতে হলে এ খাতে কাজের পরিধি বাড়াতে হবে, জনবল বাড়াতে হবে এবং ভেটেরিনারি পেশাজীবীদের দক্ষতা বাড়াতে হবে। ভেটেরিনারি পেশার মর্যাদা ও শ্রী বৃদ্ধিতে ভেটেরিনারিয়ানদের দায়িত্ব নিতে হবে। এক্ষেত্রে ভেটেরিনারি কাউন্সিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ভেটেরিনারি কাউন্সিলের সমস্যা সমাধানে সবধরনের পদক্ষেপ নেওয়ারও এ সময় আশ্বাস দেন মন্ত্রী। এর আগে মন্ত্রী বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন করেন।
বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের সভাপতি ডা. মো. মনজুর কাদিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ডা. গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক চৌধুরী।
