সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘রেড অ্যালার্ট-৩ জারির পর বন্দরে পণ্য খালাস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। জেটিতে থাকা জাহাজাগুলোকে বহির্নোঙরে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। মঙ্গলবার সকালের মধ্যে জেটি পুরোপুরি খালি হয়ে যাবে। পাশাপাশি বহির্নোঙরে থাকা জাহাজগুলোকে সার্বক্ষণিক ইঞ্জিন সচল রেখে গভীর সাগরে নিরাপদ অবস্থানে চলে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে ছোট জাহাজগুলোকে কর্ণফুলী সেতুর উজানে চলে যেতে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।’
ঘূর্ণিঝড় আম্পান মোকাবিলায় দুটি কন্টোল রুম চালু করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘জরুরি তথ্য আদান প্রদানের জন্য বন্দরের নৌ ও পরিবহন বিভাগ দুটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু করেছে। এই দুটি কক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক তথ্য আদান প্রদান করা হচ্ছে।’