ওই বৈঠকে তেলের সরবরাহে সামঞ্জস্য রাখার বিষয়ে আলোচনা হবে। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম প্রতি ব্যারেলে ০ দশমিক ৮ শতাংশ কমে হয়েছে ১০৩ দশমিক ১৫ ডলার, ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুড তেলের দাম প্রতি ব্যারেলে ১ দশমিক ১৮ ডলার বা ১ দশমিক ২ শতাংশ কমে হয়েছে ৯৭ দশমিক ৪৪ ডলার।
গত জুনে উৎপাদনের গতি অনেকটাই বেড়ে গিয়েছিল বিশ্বের বৃহত্তম ক্রুড তেল আমদানিকারক দেশ চীনে। কিন্তু দেশটিতে করোনা সংক্রমণ ফের বাড়তে থাকায় নতুন করে লকডাউন ঘোষণা করা হয়। এতে জুলাইয়ে প্রত্যাশার চেয়ে কম উৎপাদন হয়েছে।
কেইশিন/মার্কিটের ম্যানুফ্যাকচারিং পার্চেসিং ম্যানেজারস ইনডেক্সে (পিএমআই) গত জুনে চীনের পয়েন্ট ছিল ৫১ দশমিক ৭। কিন্তু গত মাসে এই পয়েন্ট কমে হয়েছে ৫০ দশমিক ৪। সোমবারের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, প্রত্যাশিত পয়েন্ট অনেকটাই কমেছে।
অপরদিকে জাপানে গত ১০ মাসের মধ্যে জুলাইয়ে সবচেয়ে কম উৎপাদন হয়েছে। সিএমসি মার্কেটসের বিশ্লেষক টিনা টেং বলেন, আজ তেলের দাম কমার প্রথম ও মূল কারণ চীনের উৎপাদন হতাশজনকভাবে কমে যাওয়া।