চলতি মাসের শুরুতে মার্কিন কংগ্রেসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইপে সফর ঘিরে চীন-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার সূত্রপাত। এর পর তাইপে সফরে গেছেন একদল মার্কিন আইনপ্রণেতা, যা নিয়ে চরম ক্ষুব্ধ হয় চীন। জানায় তীব্র প্রতিক্রিয়া। এর জেরে মহড়া শুরু করে তাইওয়ানের চারপাশে।
এদিকে তাওয়ানকে ঘিরে মহড়া চালানো নিয়ে চীনকে ‘অঞ্চলটির জন্য হুমকি’ আখ্যা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করেছে বেইজিং।
চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, নিজেদের সার্বভৌমত্বের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই মহড়া চালিয়েছে তারা।
এক বিবৃতিতে তাইওয়ানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, তাইপে-ওয়াশিংটনের মধ্যে অর্থনীতি ও বাণিজ্যিক বিষয়ে মতবিনিময় ও অঞ্চলটির নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে আলোচনা করতেই তাইপে সফরে এসেছেন এই মার্কিন সিনেটর।
তাইওয়ানের সরকারি বার্তা সংস্থা সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, শুক্রবার তিনি প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েনের সাথে বৈঠক করবেন।
টেনেসি থেকে নির্বাচিত রিপাবলিকান সিনেটর ব্ল্যাকবার্ন আগস্টের শুরুতে ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফরের প্রতি সমর্থন জানিয়েছিলেন।
এদিকে তাওয়ানের চারপাশে মহড়া চালানোর পর চীনকে ওই অঞ্চলটির জন্য হুমকি আখ্যা দিয়ে করা যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছে বেইজিং।
এক বিবৃতিতে চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, নিজেদের সার্বভৌমত্বের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই মহড়া চালিয়েছে তারা। একই সাথে অঞ্চলটিতে চলমান উত্তেজনার জন্য সম্পূর্ণভাবে যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছে চীন।