পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিটি ব্যাংক লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচিত বছরের জন্য ব্যাংকটি শেয়ারহোল্ডারদেরকে ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। আর এর পুরোটাই নগদ।সোমবার (২২ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় সর্বশেষ বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর এই লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়।
নিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, আলোচিত বছরে সমন্বিতভাবে অর্থাৎ সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ সিটি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ২ টাকা ৫৯ পয়সা। আগের বছর ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস ছিল ২ টাকা ১৯ পয়সা।
অন্যদিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (Solo EPS) হয়েছে ২ টাকা ৪৩ পয়সা। আগের বছর সলো ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯৯ পয়সা।
আলোচিত বছরে সিটি ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৪৭ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ১৩ টাকা ৬১ পয়সা।
অন্যদিকে গত বছর এককভাবে ব্যাংকটির ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৪ টাকা ১৭ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৩ টাকা ৬ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২৪ টাকা ১৪ পয়সা, আর এককভাবে ২৫ টাকা ১ পয়সা।
আগামী ১৩ আগস্ট, বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটায় ব্যাংকটির ৩৭ তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। এজিএমের জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩ জুলাই।
নিরীক্ষিত প্রতিবেদন অনুসারে, আলোচিত বছরে সমন্বিতভাবে অর্থাৎ সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ সিটি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ২ টাকা ৫৯ পয়সা। আগের বছর ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস ছিল ২ টাকা ১৯ পয়সা।
অন্যদিকে এককভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (Solo EPS) হয়েছে ২ টাকা ৪৩ পয়সা। আগের বছর সলো ইপিএস ছিল ১ টাকা ৯৯ পয়সা।
আলোচিত বছরে সিটি ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৪৭ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ১৩ টাকা ৬১ পয়সা।
অন্যদিকে গত বছর এককভাবে ব্যাংকটির ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৪ টাকা ১৭ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৩ টাকা ৬ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে সমন্বিতভাবে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২৪ টাকা ১৪ পয়সা, আর এককভাবে ২৫ টাকা ১ পয়সা।
আগামী ১৩ আগস্ট, বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটায় ব্যাংকটির ৩৭ তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। এজিএমের জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩ জুলাই।
