সরকার গত ১২ বছরে প্রায় এক লাখ ২১ হাজার কোটি টাকা সুদসহ বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করেছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আজ (বুধবার) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরপর্বে সরকারি দলের সদস্য মামুনুর রশীদ কিরণের করা এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী । স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে বিষয়টি উত্থাপিত হয়।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে ২০২০-২১ অর্থবছর পর্যন্ত সরকার বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী দেশ/সংস্থাকে এক লাখ ২০ হাজার ৯৮২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা ঋণ পরিশোধ করেছে। এরমধ্যে আসল বাবদ ৯৪ হাজার ৬৮০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা ও সুদ বাবদ ২৬ হাজার ৩০১ কোটি ৬২ লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়।’
আরেক এমপি দিদারুল আলমের এক প্রশ্নের জবাবে মুস্তফা কামাল বলেন, ‘নগদ অর্থ এক গ্রাহকের থেকে অন্য গ্রাহককে পৌঁছে দেওয়া কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠানগুলো এখতিয়ারভুক্ত নয়। তবে অনলাইন কেনাকাটার ক্ষেত্রে কুরিয়ার কোম্পানি পণ্য ডেলিভারি করে তার অর্থ সংগ্রহ করে পণ্য বা সেবাপ্রদানকারীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার বিষয়টি বিশ্বব্যাপী প্রচলিত। এ ধরনের সেবাপ্রদানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইনও রয়েছে।’
সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে দেশে নিষ্পত্তি না হওয়া অডিট আপত্তির সংখ্যা তিন কোটি ৩০ লাখ ৬৫২টি। সবচেয়ে বেশি অডিট আপত্তি রয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের। এ বিভাগের অডিট আপত্তির সংখ্যা ৪৮ হাজার ২৫৮টি। সবচেয়ে কম অডিট আপত্তি রয়েছে আইন কমিশনের। তাদের সংখ্যা ৯টি।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে ২০২০-২১ অর্থবছর পর্যন্ত সরকার বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী দেশ/সংস্থাকে এক লাখ ২০ হাজার ৯৮২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা ঋণ পরিশোধ করেছে। এরমধ্যে আসল বাবদ ৯৪ হাজার ৬৮০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা ও সুদ বাবদ ২৬ হাজার ৩০১ কোটি ৬২ লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়।’
আরেক এমপি দিদারুল আলমের এক প্রশ্নের জবাবে মুস্তফা কামাল বলেন, ‘নগদ অর্থ এক গ্রাহকের থেকে অন্য গ্রাহককে পৌঁছে দেওয়া কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠানগুলো এখতিয়ারভুক্ত নয়। তবে অনলাইন কেনাকাটার ক্ষেত্রে কুরিয়ার কোম্পানি পণ্য ডেলিভারি করে তার অর্থ সংগ্রহ করে পণ্য বা সেবাপ্রদানকারীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার বিষয়টি বিশ্বব্যাপী প্রচলিত। এ ধরনের সেবাপ্রদানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইনও রয়েছে।’
সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে দেশে নিষ্পত্তি না হওয়া অডিট আপত্তির সংখ্যা তিন কোটি ৩০ লাখ ৬৫২টি। সবচেয়ে বেশি অডিট আপত্তি রয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের। এ বিভাগের অডিট আপত্তির সংখ্যা ৪৮ হাজার ২৫৮টি। সবচেয়ে কম অডিট আপত্তি রয়েছে আইন কমিশনের। তাদের সংখ্যা ৯টি।’
