গতকাল সোমবার সিএনএনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে অ্যাপল। এ বিষয়ে প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করে ব্লুমবার্গ।
জানা গেছে, আমেরিকার বিভিন্ন শহর ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অফিস খোলার বিষয়ে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করছে অ্যাপল। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে নতুন করে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে।
গত মার্চেই অ্যাপল যুক্তরাষ্ট্রে তাদের শতাধিক স্টোর খুলেছিল। তবে সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে গত মাসেই আবার বেশিরভাগ স্টোর বন্ধ করে দিতে হয়েছে। অ্যাপল এখন শুধু কার্বসাইড পিকআপ (অনলাইনে অর্ডার দিয়ে দোকানে গিয়ে পণ্য গ্রহণ করা) ব্যবস্থা চালু রেখেছে। তাছাড়া এসব স্টোরে কর্মী ও ক্রেতাদের তাপমাত্রা মাপার পরই কেবল ভেতরে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে।
গত মে মাসেই ক্যালিফোর্নিয়ার কুপার্টিনোতে কোম্পানির হেডকোয়ার্টারে কর্মীদের কভিড-১৯ ন্যাসাল সোয়াপ টেস্টের ব্যবস্থা করেছে অ্যাপল।
অবশ্য কর্মীদের করোনা টেস্টের ব্যবস্থা অ্যাপল ছাড়াও আরো বেশ কয়েকটি করপোরেট জায়ান্ট করেছে। এর মধ্যে অন্যতম অ্যামাজন। মহামারীর শুরু থেকেই এই ই-কমার্স জায়ান্ট ওয়্যারহাউসগুলোতে কর্মীদের জন্য যথেষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা না রাখার অভিযোগে সমালোচিত হচ্ছে। তবে গত এপ্রিলে ঘোষণা দিয়েছে, তারা কভিড-১৯ পরীক্ষার ল্যাব স্থাপন করছে। সেখানে নির্দিষ্ট সংখ্যক কর্মীর করোনা পরীক্ষা করা হবে।
সূত্র: সিএনএন