সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের আইসিটি শিক্ষা দিতে জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) ঢাকা ওয়েস্ট ও বেসিস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (বিআইটিএম) যৌথভাবে একটি প্রজেক্ট পরিচালনা করছে।
'প্রজেক্ট হোয়াইট ক্যাপ' নামের এই আয়োজনের মাধ্যমে প্রথম পর্যায়ে ৩০ জন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে সনদ দেয়া হয়েছে। এই উপলক্ষে শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বেসিস কার্যালয়ে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সে সময় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল, বিআইটিএম সিইও তালুকদার মোহাম্মাদ সাব্বির, বেসিস পরিচালক তানভির হাসান খান, বেসিসের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ও ডাব্লিউপি ডেভেলপারের কর্ণধার এম আসিফ রহমান এবং বেসিসের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আবু ইসা মুহাম্মদ মইনুদ্দিন। এছাড়া প্রজেক্ট হোয়াইট ক্যাপের প্রজেক্ট ডিরেক্টর ও জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের সেক্রেটারি জেনারেল নূর মোহাম্মাদ আলী নিপুণ এবং প্রজেক্ট লিড সাদ্দাম হোসেন, কোর্ডিনেটর তানভির হাসানসহ অনেকে এতে অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা জানান, সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে মোট মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় দেড় কোটি এবং এদের মধ্যে আনুমানিক ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থীই এখনও বিভিন্ন আকারে বেকার রয়ে গেছেন, কারণ তাদের শিক্ষা ও দক্ষতার ভিত্তিতে দেশের বর্তমান চাকরির বাজারে নিয়োজিত হওয়ার সুযোগ নেই। প্রযুক্তিগত বিপ্লবের এই যুগে আইসিটি শিক্ষা ছাড়া প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে যুক্ত হওয়া প্রায় অসম্ভব।
আরো জানানো হয়, যেহেতু মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থার বিদ্যমান কাঠামো সকলের জন্য এ সুযোগ প্রদানের প্রয়োজনীয়তাগুলো খুব কমই পূরণ করে, যেখানে শিক্ষার্থীদের মাঝে মৌলিক আইসিটি শিক্ষায় জ্ঞানদান একটি বড় পার্থক্য এনে দিতে পারে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে জেসিআই ঢাকা ওয়েস্ট এবং বিআইটিএম প্রাথমিকভাবে সারাদেশের তরুণ মাদ্রাসা ছাত্রদের নিয়ে এই প্রকল্প চালু করে।
জানা যায়, এই হোয়াইট ক্যাপ প্রকল্পে সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত অংশগ্রহণকারীদের পৃথক কম্পিউটার সম্পর্কিত সফট স্কিলের একাধিক কোর্সে জ্ঞানদান করা হয়েছে এবং মেন্টরশিপের পাশাপাশি সেরা শিক্ষার্থীদের আয়ের সুযোগের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
প্রকল্পটি সম্পর্কে জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের বর্তমান প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরির অংশ হিসেবে প্রজেক্ট হোয়াইট ক্যাপ আমাদের ক্ষুদ্র একটি প্রয়াস। ভবিষ্যতে প্রশিক্ষক ও প্রশিক্ষণের আওতায় আমরা মাদ্রাসা শিক্ষকদের আইসিটি দক্ষতা বৃদ্ধিতে নজর দিয়েছি যাতে আরও অধিক সংখ্যক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে আইসিটি শিক্ষার আলোয় আলোকিত করা যায়।
বিআইটিএম’র সিইও তালুকদার মোহাম্মদ সাব্বির বলেন, সিএসআর কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিআইটিএম এই উদ্যোগের সঙ্গে থাকতে পেরে গর্বিত। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা জাতিসংঘের এসডিজির মানসম্মত শিক্ষা অর্জনের লক্ষ্যে অবদান রাখার চেষ্টা করেছি।
সারাদেশে ২১ বছরের কম বয়সী ৩০ জন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা পূর্ণ বৃত্তিতে ৩ মাসের এই কোর্সটি করার সুযোগ পান। অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে তাদের প্রত্যেকের হাতে সনদ তুলে দেয়া হয়।
প্রকল্পটিতে সহযোগী হিসেবে রয়েছে বিডিঅ্যাপস, বি পজিটিভ ফাউন্ডেশন, লাইটশোর ফাউন্ডেশন এবং পেন্সিলবক্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট।
'প্রজেক্ট হোয়াইট ক্যাপ' নামের এই আয়োজনের মাধ্যমে প্রথম পর্যায়ে ৩০ জন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে সনদ দেয়া হয়েছে। এই উপলক্ষে শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বেসিস কার্যালয়ে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সে সময় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল, বিআইটিএম সিইও তালুকদার মোহাম্মাদ সাব্বির, বেসিস পরিচালক তানভির হাসান খান, বেসিসের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ও ডাব্লিউপি ডেভেলপারের কর্ণধার এম আসিফ রহমান এবং বেসিসের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আবু ইসা মুহাম্মদ মইনুদ্দিন। এছাড়া প্রজেক্ট হোয়াইট ক্যাপের প্রজেক্ট ডিরেক্টর ও জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের সেক্রেটারি জেনারেল নূর মোহাম্মাদ আলী নিপুণ এবং প্রজেক্ট লিড সাদ্দাম হোসেন, কোর্ডিনেটর তানভির হাসানসহ অনেকে এতে অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা জানান, সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে মোট মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় দেড় কোটি এবং এদের মধ্যে আনুমানিক ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থীই এখনও বিভিন্ন আকারে বেকার রয়ে গেছেন, কারণ তাদের শিক্ষা ও দক্ষতার ভিত্তিতে দেশের বর্তমান চাকরির বাজারে নিয়োজিত হওয়ার সুযোগ নেই। প্রযুক্তিগত বিপ্লবের এই যুগে আইসিটি শিক্ষা ছাড়া প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে যুক্ত হওয়া প্রায় অসম্ভব।
আরো জানানো হয়, যেহেতু মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থার বিদ্যমান কাঠামো সকলের জন্য এ সুযোগ প্রদানের প্রয়োজনীয়তাগুলো খুব কমই পূরণ করে, যেখানে শিক্ষার্থীদের মাঝে মৌলিক আইসিটি শিক্ষায় জ্ঞানদান একটি বড় পার্থক্য এনে দিতে পারে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে জেসিআই ঢাকা ওয়েস্ট এবং বিআইটিএম প্রাথমিকভাবে সারাদেশের তরুণ মাদ্রাসা ছাত্রদের নিয়ে এই প্রকল্প চালু করে।
জানা যায়, এই হোয়াইট ক্যাপ প্রকল্পে সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত অংশগ্রহণকারীদের পৃথক কম্পিউটার সম্পর্কিত সফট স্কিলের একাধিক কোর্সে জ্ঞানদান করা হয়েছে এবং মেন্টরশিপের পাশাপাশি সেরা শিক্ষার্থীদের আয়ের সুযোগের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
প্রকল্পটি সম্পর্কে জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের বর্তমান প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরির অংশ হিসেবে প্রজেক্ট হোয়াইট ক্যাপ আমাদের ক্ষুদ্র একটি প্রয়াস। ভবিষ্যতে প্রশিক্ষক ও প্রশিক্ষণের আওতায় আমরা মাদ্রাসা শিক্ষকদের আইসিটি দক্ষতা বৃদ্ধিতে নজর দিয়েছি যাতে আরও অধিক সংখ্যক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে আইসিটি শিক্ষার আলোয় আলোকিত করা যায়।
বিআইটিএম’র সিইও তালুকদার মোহাম্মদ সাব্বির বলেন, সিএসআর কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিআইটিএম এই উদ্যোগের সঙ্গে থাকতে পেরে গর্বিত। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা জাতিসংঘের এসডিজির মানসম্মত শিক্ষা অর্জনের লক্ষ্যে অবদান রাখার চেষ্টা করেছি।
সারাদেশে ২১ বছরের কম বয়সী ৩০ জন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা পূর্ণ বৃত্তিতে ৩ মাসের এই কোর্সটি করার সুযোগ পান। অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে তাদের প্রত্যেকের হাতে সনদ তুলে দেয়া হয়।
প্রকল্পটিতে সহযোগী হিসেবে রয়েছে বিডিঅ্যাপস, বি পজিটিভ ফাউন্ডেশন, লাইটশোর ফাউন্ডেশন এবং পেন্সিলবক্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট।
