দেশটির কর্মকর্তারা শনিবার জানিয়েছেন, সেখানে নতুন করে ১৭ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে।এর ফলে সেখানকার মানুষজনের চলাচলে কড়া বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে।খবর বিবিসির।
এই সংখ্যাটি কম বলে মনে হলেও, গত বছর চীনের উহান শহরে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ার পর থেকে দেশটির অন্য এলাকায় খুব কম সংখ্যক করোনাভাইরাস রোগী পাওয়া গেছে।
সংক্রমণ বা মৃত্যুর তালিকায় প্রথম ২০টি দেশ বা অঞ্চলের মধ্যেও নেই চীন।
জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির তথ্য অনুযায়ী, চীনে ৮৫ হাজারের কিছু বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে এবং কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে ৪ হাজার ৬০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
স্বায়ত্তশাসিত জিনজিয়াং এলাকার মোট বাসিন্দা প্রায় ৩৫ লাখ।বেশ কয়েকমাস পর গত বুধবার থেকে সর্বশেষ সংক্রমণগুলো শনাক্ত শুরু হয়। এরপরেই ওই শহর থেকে সব বিমান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়।শহরটির সাবওয়ে চলাচলও স্থগিত করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা শনিবার জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত মোট ১৭ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে।এক কর্মকর্তা সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, পুরো শহরটিতে এখন থেকে 'যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি' থাকবে এবং দলগত সব ধরণের কর্মকাণ্ড বন্ধ থাকবে।