এ ব্যাপারে সূত্র জানিয়েছে, কোরবানি উপলক্ষে সরকারের পক্ষ থেকে এক কোটি ৬ লাখ পরিবারকে ১০ কেজি হারে চাল বিতরণে সরকারের প্রয়োজন হবে ১ লাখ ৬ হাজার মেট্রিক টন চাল। ইতোমধ্যে সেই চাল খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ করা হয়েছে, যা পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকার জন্য ছাড় করা হয়েছে। কোরবানির আগেই ক্ষতিগ্রস্ত ও দরিদ্র পরিবার শনাক্ত করে তাদের হাতে সরকারের এই সহায়তা পৌঁছে দিতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সরকারের অন্যান্য সকল প্রকার (বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য ত্রাণসহ) সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে রোজার ঈদের সময় ৫০ লাখ পরিবারকে নগদ আড়াই হাজার টাকা করে দেওয়ার কার্যক্রমটা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মনিটর করা হয়েছে। তবে কোরবানির সময় দেওয়া চাল সহায়তা বিতরণ কার্যক্রম জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে হলেও মনিটর করবে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়।