মার্কিন কৌঁসুলিরা গত মাসে ইরানের চারটি ট্যাংকার জব্দ করতে মামলা করেন। ইরান ওই ট্যাংকারগুলোয় গ্যাসোলিন নিয়ে ভেনেজুয়েলায় পাঠানোর চেষ্টা করেছিল। ট্রাম্প প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রের দুই শত্রুদেশের ওপর বেশ কিছুদিন এভাবে অর্থনৈতিক চাপ বাড়াচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা এপিকে বলেছেন, জব্দ করার এই ঘটনার সময় কোনো সামরিক শক্তি ব্যবহার করা হয়নি।
কার্গোগুলো এখন ঠিক কোথায় আছে, সে বিষয়ে কর্মকর্তারা কিছু জানাননি।
করোনার সংক্রমণের কারণে ইরানের অর্থনীতিতে প্রভাব পড়েছে। অর্থনৈতিক বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞায় ইরানের অর্থনীতির চাকা প্রায় অচল। ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের দেওয়া অস্ত্রবিষয়ক নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ রয়েছে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত। এই পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র তাদের ওপর আরও চাপ বাড়ালো।
জব্দ হওয়া জ্বালানীবাহী কার্গোগুলো হলো- লুনা, পান্ডি, বেরিং এবং বেলা।
মার্কিন প্রসিকিউটরদের অভিযোগ, চারটি কার্গোতে ১.১ মিলিয়ন ব্যারেল গ্যাসোলিন পাঠানো হচ্ছিল।