মসজিদের মতো গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নারীদের দায়িত্ব দেয়ার বিষয়টি সৌদি আরবে একটি ব্যতিক্রমী ঘটনা। কিন্তু যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ব্যাপকভাবে উদারনৈতিক অবস্থান নিয়ে নারীর ক্ষমতায়নে কাজ করে যাচ্ছেন। এটি এ ধরণের সর্বশেষ উদাহরণ।
পবিত্র দুই মসজিদ সংক্রান্ত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এসব নারী প্রশাসনিক থেকে কারিগরী বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্ব পালন করবেন।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, উচ্চ যোগ্যতা সম্পন্ন সক্ষম নারীদের ক্ষমতায়িত করাই এ পদক্ষেপের লক্ষ্য।
সৌদি সংবাদ মাধ্যমে বলা হয়েছে, এর আগে ২০১৮ সালে এই দুই পবিত্র মসজিদে নেতৃত্ব পর্যায়ে ৪১ জন নারীকে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল।
যুবরাজ সালমান তার ‘ভিশন ২০৩০’ এর অংশ হিসেবে নারীর কর্মসংস্থান বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। এর লক্ষ্য তেলের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে অর্থনীতিতে বৈচিত্র আনা।
এর আগেও তিনি নারীর গাড়ি চালানোর অনুমতিসহ বেশ কিছু উদারনৈতিক উদ্যোগ নিয়েছিলেন।