রিকশাচালক রাশেদ বলেন, বাসায় যাওয়ার পথে রিকশায় একটা শপিং ব্যাগ দেখতে পেয়ে খুলে দেখি অনেক টাকা। টাকাসহ ব্যাগটি বাসায় নিয়ে হেফাজতে রাখি। একপর্যায়ে টাকার মালিককে খুঁজতে বের হয়ে পড়ি। টাকাগুলো প্রকৃত মালিকের হাতে তুলে দিয়েছি।
তিনি বলেন, টাকাগুলো প্রকৃত মালিকের হাতে তুলে দিতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। টাকার মালিকও হারানো টাকা ফিরে পেয়ে দারুণ খুশি।
রিকশাচালক রাশেদ লক্ষ্মীপুর সদর থানার চরমার্টিন এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে।
টাকার মালিক মো. ইউসুফ বলেন, বোনের মেয়ের জামাতার বিদেশ যাওয়ার জন্য এক লাখ ৮০ হাজার টাকা নিয়ে রিকশাযোগে ফেনী শহরের ইসলামী ব্যাংকে জমা দিতে যাচ্ছিলাম। টাকার ব্যাগটি ভুলে রিকশায় রেখে ব্যাংকে ঢুকে পড়ি। পরে দেখি টাকার ব্যাগটি নেই। দ্রুত নিচে নেমে দেখি রিকশাচালকও নেই। টাকা হারিয়ে হতভম্ব হয়ে পড়ি। টাকাগুলো ফিরে পেয়ে আমি খুবই আনন্দিত।