বুধবার (২২ মার্চ) রাতে ওইসব এলাকার মুসল্লিরা তারাবির নামাজ পড়েছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে সেহরি খেয়ে রোজা শুরু করেন তারা।
এলাকাবাসী জানান, শরীয়তপুরের ছয় উপজেলার ৪০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ ১৯২৮ সাল থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশের সঙ্গে মিল রেখে রোজা রাখা থেকে শুরু করে ঈদসহ বিভিন্ন উৎসব পালন করে আসছেন।
জানা যায়, সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যের ৬৯ দেশে বুধবার চাঁদ দেখা যাওয়ায় আজ ওইসব দেশে রোজা রাখছেন মুসলমানরা। তাই তাদের সঙ্গে মিল রেখে শরীয়তপুরের শাহ সুরেশ্বরীর (রা.) অনুসারীরা রোজা রেখেছেন।
সুরেশ্বর দরবার শরিফের হুজুর কেবলার পক্ষে সাইয়্যেদ শাহ দিদির নূরী সুরেশ্বরী বলেন, আমরা শুধু ঈদ না সবরকম ধর্মীয় উৎসব সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে পালন করি। বৃহস্পতিবার শরীয়তপুরের বিভিন্ন উপজেলার প্রায় ৪০ গ্রামের অর্ধলক্ষাধিক ধর্মপ্রাণ মুসলমান রোজা রেখেছেন। আমরা আগামীতেও সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ধর্মীয় উৎসবগুলো পালন করবো।