বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) এডিবির প্রধান কার্যালয় ম্যানিলা থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, এডিবি তার ট্রেড অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ফাইন্যান্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি উন্নয়নশীল সদস্য দেশের সরকারি সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে। আন্তর্জাতিক আইনের সঙ্গে তাদের নিয়ন্ত্রক কাঠামোকে এক করতে সাহায্য করার জন্য একটি ধারাবাহিক আলোচনা শুরু করেছে যা কাগজবিহীন বাণিজ্যকে এগিয়ে নেবে।
ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স, ডিজিটাল স্ট্যান্ডার্ড ইনিশিয়েটিভ এবং জাতিসংঘের কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ল- এর ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা চায় এডিবি। এডিবির মডেল আইনের সঙ্গে জাতীয় প্রবিধান গ্রহণ এবং একীভূতকরণের পক্ষে সমর্থন করছে। ইলেকট্রনিক ট্রান্সফারেবল রেকর্ডস জাতীয় আইনের জন্য একটি আইনি কাঠামো তৈরি করে। এতে ইলেকট্রনিক হস্তান্তরযোগ্য রেকর্ডের ব্যবহার এবং স্বীকৃতি উভয় দেশের সীমানায় ব্যবহার করা যায়।
সংস্থাটির প্রাইভেট সেক্টর অপারেশনস ডিপার্টমেন্টের মহাপরিচালক সুজান গ্যাবরি বলেন, বিশ্ব বাণিজ্যকে ডিজিটালাইজ করার জন্য এবং প্রবৃদ্ধি ও চাকরির ক্ষেত্রে অর্থনীতির জন্য ইলেকট্রনিক ট্রেড ডকুমেন্টগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়া আইন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাণিজ্যের ডিজিটালাইজেশন এডিবির জন্য একটি প্রধান অগ্রাধিকার। আমরা আমাদের উন্নয়নশীল সদস্য দেশগুলোর সঙ্গে আরও টেকসই, সবুজ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বাণিজ্য এবং সরবরাহ চেইন তৈরি করতে কঠোর পরিশ্রম করছি।
এ বছর সেন্ট্রাল এশিয়া রিজিওনাল ইকোনমিক কো-অপারেশন, ইন্টিগ্রেটেড ট্রেড এজেন্ডা ২০৩০-এর অধীনে ডিজিটাল বাণিজ্য ত্বরান্বিত করার অংশ হিসেবে চীন জর্জিয়াকে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিয়েছে।
অর্থসংবাদ/এসএম