সোমবার (৩ এপ্রিল) ভার্চুয়ালি বৈঠক করে ২৩ দেশের সমন্বয়ে গঠিত ওপেক প্লাস। সৌদি আরব ও রাশিয়াও এই সংস্থার সদস্য। এর আগে গত বছরের অক্টোবরে ওপেক প্লাস দৈনিক দুই মিলিয়ন ব্যারেল উৎপাদন কমায়। তাদের ওই সিদ্ধান্তে ব্যাপক ক্ষুব্ধ হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।
এদিকে ওপেক প্লাসের উৎপাদন কমানোর ঘোষণায় আন্তর্জাতিকত বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। এরই মধ্যে ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৬ ডলার বেড়ে ৮৫ দশমিক ৫৪ ডলার হয়েছে। ইউএস ক্রুডের দাম ৫ দশমিক ২২ ডলার বেড়ে ৮০ দশমিক ৮৯ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
বিনিয়োগ সংস্থা পিকারিং এনার্জি পার্টনার্সের প্রধান বলেছেন, উৎপাদন ফের কমানোর ফলে তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ১০ ডলার বাড়তে পারে।
গোল্ডম্যান শ্যাস জানিয়েছে, চলতি বছরের শেষ নাগাদ ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ৯৫ ডলার ও ২০২৪ সালে ১০০ ডলার হতে পারে।
অব্যাহত দাম কমার লাগাম টানতে রপ্তানিকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেক ও তাদের সহযোগীদের দিনে ২০ লাখ ব্যারেল অপরিশোধিত জ্বালানি তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল অক্টোবরে।