আজ বুধবার বাগেরহাটের সিনিয়ার স্পেশাল জজ আদালত এই আদেশ দেন।
খুলনা দুদকের পিপি মিলন কুমার ব্যানার্জি বিষয়টি সংবাদ মাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন, গত ৩১ আগস্ট শুনানি শুরু হয়। আজ সিনিয়র স্পেশাল জজ গাজী রহমান এই সম্পদ জব্দের আদেশ দেন। জব্দের তালিকায় রয়েছে, কোটি টাকা মূল্যের চারটি গাড়ি, বিভিন্ন ব্যাংকের ত্রিশটি হিসাবে থাকা ৬২ লাখ টাকা ও তার বাড়ি, বিল, কৃষি জমির ১০৮টি প্লট।
উল্লেখ্য, এক লাখ টাকা জমা রাখলে মাসে ২ হাজার ৪০০ টাকা লাভ- এমন প্রতারণার ফাঁদ পেতে ৪০ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে ৪ হাজার কোটি টাকা আমানত সংগ্রহ করেছিলেন মান্নান তালুকদার। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর বাংলাদেশ ব্যাংক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত শুরু করে। তদন্তে বিষয়টি প্রমাণিত হওয়াই মান্নান তালুকদারসহ তার কয়েকজন সহযোগীর নামে ২০১৯ সালের ৩০ মে বাগেরহাট থানায় ১১০ কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন। এই মামলায় মান্নান তালুকদার এখন কারাগারে রয়েছেন।