এর আগে সুদানের প্যারা মিলিটারি র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস বা আরএসএফ বলেছেন রবিবার ভোরের অভিযানে ছয়টি এয়ারক্রাফট ব্যবহার করা হয়েছে এবং কর্মকর্তাদের সরিয়ে নেয়ার বিষয়টি তারা যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সমন্বয় করেছে।
তবে ঘটনাটির বিস্তারিত এখনো পুরোপুরি পরিষ্কার নয়। এমনকি কতজনকে সরিয়ে আনা হয়েছে সুদান থেকে সেটিও এখনো নিশ্চিত না।
তবে রবিবারের এই অভিযানের আগে যুক্তরাষ্ট্রে বিবিসির পার্টনার প্রতিষ্ঠান সিবিসি নিউজ তাদের রিপোর্টে ৭০ জন সরকারি কর্মকর্তাদের সরিয়ে আনার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিলো।
প্রেসিডেন্ট বাইডেন অবশ্য নিশ্চিত করেছেন যে খার্তুমে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস এখন বন্ধ। আমরা সুদানে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত করেছি।
অভিযান সফল করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য তিনি জিবুতি, ইথিওপিয়া ও সৌদি আরবকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
তিনি একই সাথে দূতাবাস কর্মীদের ‘সাহস ও পেশাদারিত্বের’ এবং তাদের যারা সরিয়ে এনেছে সেই সেনা সদস্যদের দক্ষতার প্রশংসা করেছেন।
গত সপ্তাহে সুদানে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার পর এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিদেশী নাগরিকদের সরিয়ে আনা হলো।
এর আগে শনিবার কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থার কর্মকর্তাসহ ১৫০ জনেরও বেশি বিদেশীকে সাগরপথে সৌদি আরবের জেদ্দা বন্দরে নেয়া হয়। এদের বেশিরভাগ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের নাগরিক। পাশাপাশি মিসর, পাকিস্তান ও কানাডার নাগরিকও ছিলেন তাদের মধ্যে।
অর্থসংবাদ/এসএম