রোববার (৭ মে) ভোরের দিকে দ্বিতীয় ডিএসটি (ড্রিল স্টেম টেস্ট) পরীক্ষা শুরু করে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন বাপেক্সের ভূতাত্ত্বিক বিভাগের মহাব্যবস্থাপক আলমগীর হোসেন।
তিনি জানান, ইলিশা-১ কূপ খনন শেষে তিনটি স্তরে বিপুল পরিমাণ গ্যাসের সম্ভাবনা দেখেছিলেন তারা। গত ২৮ এপ্রিল তারা ওই কূপে প্রথম ডিএসটি পরীক্ষা শুরু করে আগুন প্রজ্বলন করেন। ৫ মে প্রথম পরীক্ষা শেষ হয়। রোববার দ্বিতীয় স্তরের দ্বিতীয় ডিএসটি পরীক্ষা শুরু করা হয়। এতে তারা নিশ্চিত হয়েছেন এখানে প্রচুর পরিমাণ গ্যাস মজুত রয়েছে।
বাপেক্সের এ মহাপরিচালক বলেন, ধারণা করা যাচ্ছে এখানে প্রায় ২০০ বিলিয়্ন ঘনফুট (বিসিএফ) বা তারও অধিক গ্যাস মজুত রয়েছে। তবে সেটি পুরো পরীক্ষা শেষে নিশ্চিত হওয়া যাবে। এখান থেকে দৈনিক ২০-২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা সম্ভব হবে।
গত ৯ মার্চ ইলিশা-১ নামের নতুন ওই কূপ খননকাজ শুরু করে বাপেক্স।