প্রধানমন্ত্রী ফোনে বলেন, ‘এখনো বিচে মানুষ সেলফি তুলছে, আনন্দ করছে; এটাকে তোমরা নিয়ন্ত্রণ করো।’
যখন প্রতিমন্ত্রীকে প্রধানমন্ত্রীর এমন নির্দেশ, তখন দেখা গেল প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যেও কিছু তরুণ টিকটক বানাতে ব্যস্ত। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। এর সমালোচনাও করেছেন অনেকে।
ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, সাগর-নদী যখন উত্তাল, প্রচণ্ড বাতাস বইছে―সে সময় একদল তরুণ এই প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যেও টিকটক বানাতে গিয়ে ক্যামেরা চালু করে তার সামনে নাচ-গান করছে। বিষয়টি নিয়ে নেটিজেনরা প্রবল সমালোচনা করছেন।
একজন সমালোচনা করে লিখেছেন, মানসিক রোগীর লক্ষ্মণ কত প্রকার গবেষণা করার জন্য এদেরকে ল্যাবরেটরিতে নিয়ে যাওয়া দরকার।
আরেকজন লিখেছেন, বাংলাদেশে সব কিছুর অভাব হতে পারে যেমন খাদ্য ,বস্ত্র, শিক্ষা, কিন্তু পাগলের অভাব কোনো দিন হবে না।
এক নেটিজেন লিখেছেন, সাইক্লোন পুরোপুরি আঘাত হানা পর্যন্ত এদেরকে খুঁটির সাথে কায়দা করে বেঁধে রাখা উচিত, যেন খুব ভালোভাবে টিকটক করতে পারে।