সোমবার (২২ মে) কক্সবাজারের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল এ রায় দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এডভোকেট ফরিদুল আলম।
দন্ডিত আসামীরা হলেন, টেকনাফের বাহারছরার সাবরাং ইউনিয়নের মৃত খুইল্ল্যা মিয়ার পুত্র মো. মহররম আলী, একই ইউনিয়নের শাহপরীরদ্বীপ ডাঙার পাড়ার দুদুমিয়া বলী পুত্র মো. আমান উল্লাহ, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের বড় হাবির পাড়ার মৃত রশিদ আহমদের পুত্র নুর আলম, একই উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলী পাড়ার মৃত আবু তালেবের পুত্র আবদুল মুনাফ, উখিয়া উপজেলার বালুখালী ৯ নম্বর রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পের জামাল হোসেনের পুত্র রোহিঙ্গা আবদুল পেডাম, টেকনাফ উপজেলার টেকনাফ সদর ইউনিয়নের বড় হাবির পাড়ার ফয়সল আহমদ প্রকাশ ফজল আহমদের পুত্র আ: শুক্কুর এবং একই উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলী পাড়ার আবুল হোসেন প্রকাশ হাশেমের পুত্র মো. জাহিদ হোসেন। রায় দেওয়ার সময় দন্ডিত আসামীরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্র পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন একই আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম এবং আসামীদের পক্ষে অ্যাডভোকেট শামীম আরা স্বপ্না, অ্যাডভোকেট আনোয়ার হোসাইন, অ্যাডভোকেট আবু হেনা মোস্তফা কামাল ও অ্যাডভোকেট তাজমিন হুদা চৌধুরী সেতু।
মামলায় যাবজ্জীবন দন্ডিত আসামী রোহিঙ্গা শরনার্থী আবদুল পেডামকে সাজা ভোগের পর তাকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য রায়ে কক্সবাজারের জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান পিপি এডভোকেট ফরিদুল আলম।