পাখি শিকারে বাঁধা দেওয়ায় সাংবাদিক ও পরিবেশ কর্মী আহমদ গিয়াসের উপর হামলা চালিয়েছে পাখি খেকোরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সোমবার (২২ মে) সকাল ১০টার দিকে সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের দরিয়ানগরের আহমদ গিয়াসের বাড়ি সংলগ্ন স্থানে এঘটনা ঘটে। এঘটনায় ঝিরঝিরি পাড়ার জুনাইদ নামে এক পাখি খেকোকে আটক করা হয়েছে।
সাংবাদিক আহমদ গিয়াসের স্ত্রী মসতুরা আক্তার জানান, বাড়ি সংলগ্ন পাহাড়ের ঢালে বাসা বেঁধে পাখি থাকে। এসব পাখি শিকার করার জন্য স্থানীয় কিছু লোকজন চেষ্টা চালায়। তাদের পাখি শিকার না করতে বারণ করলে তারা আহমদ গিয়াসকে মারধর করে। এতে তিনি রক্তাক্ত হন। পরে খবর পেয়ে স্থানীয়রা পাখি খেকো জুনাইদকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
তিনি আরোও বলেন, আমার বসতবাড়ির সঙ্গে লাগোয়া পাহাড়ে বিভিন্ন জাতের গাছ লাগানো হয়েছে। প্রতিদিন বিকেলে পাখিরা যখন দিন শেষে এই বাগানে ফিরে আসে তখন এলাকার মানুষ ছাড়াও বাইরের এলাকা থেকে অনেকে দেখতে আসেন। সবাই মুগ্ধ হয়ে পাখিদের নীড়ে ফেরা দেখেন। কিন্তু অভিযুক্তরা দিনে অথবা রাতের আঁধারে এয়ারগান আর গুলি দিয়ে এসব পাখি শিকার করেন। এ জন্য গত বছর ধরে পাখির অভায়ারণ্য প্রায় ধ্বংস হতে চলেছে।
স্থানীয় পরিবেশকর্মী এইচ এম পারভেজ বলেন, অবাধে পাখি শিকারের কারণে দরিয়া নগর এলাকায় পাখির সংখ্যা দিনদিন কমে যাচ্ছে । সাংবাদিক গিয়াস দীর্ঘদিন ধরে পরিবেশ-প্রকৃতি নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। পাখি শিকারে বাঁধা দেওয়ায় তার উপর হামলা চালিয়েছেন তারা।
এদিকে এ ঘটনায় চরম ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে কক্সবাজারে কর্মরত সাংবাদিকেরা। তারা হামলাকায় জড়িতদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, ইতোমধ্যে হামলাকারীদের একজনকে আটক করা হয়েছে। এই ঘটনায় অন্য কেউ জড়িত আছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সোমবার (২২ মে) সকাল ১০টার দিকে সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের দরিয়ানগরের আহমদ গিয়াসের বাড়ি সংলগ্ন স্থানে এঘটনা ঘটে। এঘটনায় ঝিরঝিরি পাড়ার জুনাইদ নামে এক পাখি খেকোকে আটক করা হয়েছে।
সাংবাদিক আহমদ গিয়াসের স্ত্রী মসতুরা আক্তার জানান, বাড়ি সংলগ্ন পাহাড়ের ঢালে বাসা বেঁধে পাখি থাকে। এসব পাখি শিকার করার জন্য স্থানীয় কিছু লোকজন চেষ্টা চালায়। তাদের পাখি শিকার না করতে বারণ করলে তারা আহমদ গিয়াসকে মারধর করে। এতে তিনি রক্তাক্ত হন। পরে খবর পেয়ে স্থানীয়রা পাখি খেকো জুনাইদকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
তিনি আরোও বলেন, আমার বসতবাড়ির সঙ্গে লাগোয়া পাহাড়ে বিভিন্ন জাতের গাছ লাগানো হয়েছে। প্রতিদিন বিকেলে পাখিরা যখন দিন শেষে এই বাগানে ফিরে আসে তখন এলাকার মানুষ ছাড়াও বাইরের এলাকা থেকে অনেকে দেখতে আসেন। সবাই মুগ্ধ হয়ে পাখিদের নীড়ে ফেরা দেখেন। কিন্তু অভিযুক্তরা দিনে অথবা রাতের আঁধারে এয়ারগান আর গুলি দিয়ে এসব পাখি শিকার করেন। এ জন্য গত বছর ধরে পাখির অভায়ারণ্য প্রায় ধ্বংস হতে চলেছে।
স্থানীয় পরিবেশকর্মী এইচ এম পারভেজ বলেন, অবাধে পাখি শিকারের কারণে দরিয়া নগর এলাকায় পাখির সংখ্যা দিনদিন কমে যাচ্ছে । সাংবাদিক গিয়াস দীর্ঘদিন ধরে পরিবেশ-প্রকৃতি নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। পাখি শিকারে বাঁধা দেওয়ায় তার উপর হামলা চালিয়েছেন তারা।
এদিকে এ ঘটনায় চরম ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে কক্সবাজারে কর্মরত সাংবাদিকেরা। তারা হামলাকায় জড়িতদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, ইতোমধ্যে হামলাকারীদের একজনকে আটক করা হয়েছে। এই ঘটনায় অন্য কেউ জড়িত আছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
