সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ট্রেনটিতে ইঞ্জিনসহ ১২টি কোচ রয়েছে। এটি ভোর ৬টায় চিলাহাটি থেকে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে বিকেল পৌনে ৩টায়। বিকেল সোয়া ৪টায় ঢাকা থেকে ছেড়ে পুনরায় চিলাহাটি পৌঁছাবে রাত পৌনে ২টায়। মাঝখানে সান্তাহার, ফুলবাড়ি, পার্বতীপুরসহ ৮টি স্টেশনে ট্রেনটি থামবে।
যাত্রীরা বলেন, এটা আমাদের দাবি ছিল। দীর্ঘদিন পর হলেও সেটি পূরণ হয়েছে। আমরা খুশি, তবে আমাদের সিট বরাদ্দ অনেক কম।
মো. জশিয়ার রহমান নামের এক যাত্রী বলেন, ট্রেনটিতে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে। আসা করি স্বাচ্ছন্দ্যে যাতায়াত করতে পারবো।
মেঘলা তাসনিম নামের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী বলেন, দিনের বেলায় ট্রেনটি হয়ে ঢাকায় পৌঁছানোর ব্যবস্থা হলো। প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ।
ট্রেন উদ্বোধনের পর রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, উত্তরাঞ্চলের মানুষের সুবিধার জন্য ট্রেনটি চালু করা হলো। আগামী সেপ্টেম্বরে পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা-যশোর রেলপথের উদ্বোধন সম্ভব হবে। এছাড়াও ঢাকা-চট্টগ্রাম ডাবল লাইন ও আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন জুনে উদ্বোধন করা হবে।