রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম সংবাদ মাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণীতে বলা হয়েছে, সম্রাট (৪৯) ২০১৪ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে কাকরাইলের মেসার্স হিস মুভিজে অবস্থান করে বিভিন্ন অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ উপার্জন করেন।
এতে বলা হয়, সম্রাট তার অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস গোপন করার অভিপ্রায়ে সহযোগী মো. এনামুল হক আরমানের (৫৬) সহায়তায় অবৈধভাবে সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় আনুমানিক ১৯৫ কোটি টাকা পাচার করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে প্রতীয়মান হয়েছে।
ক্যাসিনো ব্যবসা ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় গ্রেপ্তার ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।