ব্র্যানস্টেডকে সঠিকভাবে তার দায়িত্ব পালনের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে এক টুইট বার্তায় পম্পেও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে তিনি অবদান রেখেছেন।
তবে কেন এই রাষ্ট্রদূত পদত্যাগ করছেন সে বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে পরিষ্কার করা হয়নি। চীনের পররাষ্ট্র বিষয়ক দফতরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা রাষ্ট্রদূতের পদত্যাগের বিষয়ে পম্পেওর টুইট সম্পর্কে অবগত আছেন। তবে এ বিষয়ে তাদেরকে কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি বলেও দাবি করা হয়েছে।
ওই রাষ্ট্রদূত এমন এক সময় পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন যখন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের মধ্যে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। টেরি দায়িত্ব পালনের সময় প্রায় পুরো সময় ধরেই চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার সম্পর্ক বেশ টানা-পোড়েনের মধ্য দিয়েই গেছে।
২০১৭ সালে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে বেইজিংয়ে নিযুক্ত হন টেরি ব্র্যানস্টেড। গত বছরের জুনে তার ওপর সমন জারি করে বেইজিং। সে সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একটি আইনে স্বাক্ষর করেন। ওই আইনকে কেন্দ্র করেই তার ওপর সমন জারি করা হয়েছিল।