সভায় বিদ্যুৎ বিভাগ এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ৭ সদস্যের দলের পক্ষে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ ও বিশ্বব্যাংকের ৮ সদস্যের প্রতিনিধি দলের পক্ষে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার নেতৃত্ব দেন।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, নেপাল থেকে ৫০০ মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ আমদানি কার্যক্রম প্রায় চূড়ান্ত। আমরা নেপাল-ভুটান থেকে আরো জলবিদ্যুৎ আমদানি করতে চাই। ভারতের পাওয়ার মার্কেট থেকে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়টিও সক্রিয় বিবেচনায় আছে। এক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংক, কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করতে পারে।
নবায়নযোগ্য উৎস থেকে আগামী দুই বছরের মধ্যে ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হবে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, এ উৎস থেকে আগামী পাঁচ থেকে ছয় বছরের মধ্যে আরো ৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাইপলাইনে রয়েছে। কয়লা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ১০টি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করায় প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ চলে গেছে। কিন্তু ঐ পরিমাণ অর্থ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে আসছে না।
এ সময় জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার, বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নূরুল আলম, বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেকটর আবদুলাই শেক, অপারেশন ম্যানেজার দানদান চেন ও অপারেশন অ্যাডভাইজার গায়েল মার্টিন উপস্থিত ছিলেন।