শনিবার (১৭ জুন) বাদশাহ সালমান এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছেন।
‘দুই পবিত্র মসজিদের অভিভাবক’ অতিথি পোগ্রামের আওতায় এসব মুসলিমের হজের সমস্ত ব্যয়ভার বহন করবে সৌদি সরকার।
সৌদির ইসলামিক সম্পর্ক বিষয়ক মন্ত্রী শেখ আব্দুললতিফ আল-আসেখ বলেছেন, মুসলিম এবং ইসলামিক বিশ্বের সঙ্গে সম্পোর্কন্নয়নের যে প্রচেষ্টা রাজতন্ত্র করে থাকে এটি তারই প্রতিফলন।
সৌদি বাদশার অতিথিদের হজ করার বিষয়টি দেখাশুনার দায়িত্বে রয়েছেন আব্দুললতিফ আল-আসেখ।
তিনি বার্তাসংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সিকে আরও বলেছেন, ‘এই অসাধারণ আয়োজন, প্রতি বছর সৌদি সরকারের অর্থায়নে করা হয়। এর মাধ্যমে বিশ্বের হাজার খানেক মুসলিম হজ করার সুযোগ পেয়ে থাকেন। এই সুসংগঠিত ব্যবস্থায় তাদের সর্বোচ্চ সেবা প্রদান করা হয়।’
যেসব দেশের মুসলিমরা বাদশার অতিথি হয়ে হজ পালনের সুযোগ পেয়েছেন তাদের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস এবং ধর্মীয় সংস্থাগুলোর সঙ্গে কাজ করছে সৌদি সরকার। তাদের ভিসা প্রদান, হজ করতে আসা এবং হজ করে নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত পুরো বিষয়টির সঙ্গে সমন্বয় করছে দেশটি।
এর আগে এ মাসের শুরুতে ফিলিস্তিনের ১ হাজার মুসলিমের হজের ব্যবস্থা করার জন্য নির্দেশনা জারি করেন বাদশাহ সালমান।
অর্থসংবাদ/এসএম