বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) সকাল থেকে বৃষ্টি উপেক্ষা করেই পশু কোরবানি করেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। এরপর দুপুরের আগেই নির্ধারিত স্থানে পশুর বর্জ্য ব্যাগভর্তি করে রাখেন অনেকেই। দুপুরে বর্জ্য অপসারণের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন দুই মেয়র। পরে পশুর বর্জ্য অপসারণের কাজ শুরু করেন সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা।
ডিএসসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা আবু নাছের জানান, দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সব ওয়ার্ড থেকে কোরবানির পশুর শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে। রাত ১টা ২৫ মিনিটে সর্বশেষ ৩৯ ওয়ার্ডে বর্জ্য অপসারণের মধ্যে দিয়ে প্রথম দিনের কোরবানির পশুর সব বর্জ্য অপসারণ করা হলো।
তিনি জানান, দুপুর ২টা হতে শুরু হয়ে রাত দেড়টায় এ কার্যক্রম সম্পন্ন হলো। অর্থাৎ সাড়ে ১১ ঘণ্টায় প্রথম দিনের কোরবানির পশুর সব বর্জ্য অপসারণ করা সম্ভব হয়েছে।
জানা গেছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে দুই সিটির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের কর্মীদের ঈদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। দ্রুত ও নির্ধারিত সময়েই বর্জ্য অপসারণে হটলাইন খোলা আছে এবং বর্জ্য অপসারণের জন্য প্রায় ১১ লাখ প্লাস্টিক ও পলিব্যাগ সরবরাহ করেছে দুই সিটি কর্তৃপক্ষ।