মূল্যস্ফীতি কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ

মূল্যস্ফীতি কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ

মে মাসের তুলনায় জুন মাসে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি ২০ বেসিস পয়েন্ট কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মে মাসে ভোক্তা মূল্যসূচক বেড়ে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ হয়েছিল। এছাড়া, বিদায়ী অর্থবছরের শেষ মাসে (জুন) খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৪৯ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ থেকে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ হয়েছে। যদিও, খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ৩৬ বেসিস পয়েন্ট কমে ৯ দশমিক ৬ শতাংশ হয়েছে।


সোমবার (৩ জুলাই) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) দেওয়া ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) হালনাগাদ তথ্যে এমনটা বলা হয়েছে।


বিবিএসের তথ্যে দেখা গেছে, মে মাসে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতির হার ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ ছিল, এপ্রিল মাসে যা ছিল ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ। ফলে এপ্রিল থেকে বেড়ে মে মাসে খাদ্যপণ্য বৃদ্ধির রেকর্ড গড়েছে। চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের দাম বাড়ায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে বলে জানিয়েছে বিবিএস।


এছাড়া বাড়িভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দাম কিছুটা কমেছে। । মে মাসে এখাতে মূল্যস্ফীতিরে হার ছিল ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ, জুন মাসে কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৬০ শতাংশ হয়েছে।


যদিও ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়ায় ৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ। মার্চ মাসে আবারও মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ হয়। এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও তা আশাব্যঞ্জক ছিল না। তখন সার্বিক বা সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। সর্বশেষ বাড়তে বাড়তে ক্রেতা নাগালের বাইরে গেছে সব নিত্যপণ্য।


অর্থসংবাদ/এসএম

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

নতুন সুদহার নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাগেজ রুলের অপব্যবহারে ধ্বংস হচ্ছে জুয়েলারি শিল্প
বছর ঘুরলেও প্রবাসী আয়ে গতি ফিরেনি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
গ্রাহক সংখ্যায় দেশসেরা প্রতিষ্ঠান নগদ
বছরজুড়ে আলোচনায় খেলাপি ঋণ, সুদহার ও বিনিময়হার
প্রথম দিনেই ২ লাখের বেশি পণ্যের অর্ডার পেলো ইভ্যালি
তিন মাসের মধ্যে সব দেনা পরিশোধ শুরু করবো
পোশাকশিল্পকে রাজনৈতিক হাতিয়ার না বানানোর অনুরোধ
এক মাসের ব্যবধানে আলুর দাম বেড়েছে ৪৪ শতাংশ