এতে বলা হয়, মশার বংশবিস্তার রোধে প্রতিষ্ঠানের খেলার মাঠ ও ভবনে জমে থাকা পানি দ্রুত সরিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের ফুলের টবগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করা ও যাতে পানি জমতে না পারে তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। আর ডেঙ্গু প্রতিরোধের উপায়গুলো প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের জানাতে বলা হয়েছে শিক্ষকদের।
মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
প্রশাসন শাখার উপ-পরিচালক বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস স্বাক্ষরিত আদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে পাঁচ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেগুলো হলো-
১. খেলার মাঠ ও ভবন নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে
২. মাঠ বা ভবনে জমে থাকা পানি দ্রুত সরিয়ে ফেলতে হবে
৩. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য যেসব ফুলের টব রাখা হয়েছে সেগুলো নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে
৪. এডিস মশার প্রজননস্থলে যাতে পানি জমতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হবে
৫. সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষকরা ডেঙ্গু প্রতিরোধের উপায় নিয়ে প্রত্যহ শিক্ষার্থীদের জানাতে হবে
আদেশে আরও বলা হয়, দেশের বিভিন্ন স্থানে ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দিয়েছে। বহু মানুষ এতে আক্রান্ত হয়েছেন ও হচ্ছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের খেলার মাঠ ও ভবনগুলোর মাঝে পানি জমে থাকে এমন জায়গা, ফুলের টবে জমে থাকা পানি এডিস মশার উপযুক্ত প্রজনন কেন্দ্র। তাই ডেঙ্গুর বিস্তার রোধে দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছুটির পর খোলোর পর এসব ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো।