ডিএনসিসির সচিব জানান, প্রতিটি অঞ্চলের পাঁচজনকে নিয়ে এ র্যাপিড অ্যাকশন টিম গঠন করা হয়েছে। এরমধ্যে আছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, স্বাস্থ্য পরিদর্শক, মশক সুপারভাইজার এবং মশক কর্মী।
কমিটির কার্যাবলী সম্পর্কে সচিব মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক বলেন, এ কমিটির কাজ হবে সরকারি, বেসরকারি এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, থানা, হাসপাতালসহ ইত্যাদি স্থানে মশার সম্ভাব্য প্রজননস্থল সনাক্তকরণ ও ধ্বংস করা। এছাড়া সংশ্লিষ্টদের নোটিশ প্রদান, সতর্কীকরণ, জরিমানাসহ মামলা করবে এ কমিটি। পাশাপাশি সনাক্ত হওয়া ডেঙ্গু রোগীর বাড়ির ৪০০ গজের মধ্যে মশক নিধন কার্যক্রম নিশ্চিত করা হবে বলেও জানান তিনি।