জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, ‘আমরা বিশ্বব্যাপী জনসাধারণের জন্য চিকিৎসা সেবা এগিয়ে নিতে এবং ভ্যাকসিন সব জায়গায় সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য করতে কাজ করছি। এরপরও কিছু দেশ শুধু নিজেদের জন্য পার্শ্বচুক্তি করছে। এ ধরনের ভ্যাকসিন জাতীয়তাবাদ শুধু অন্যায়ই নয়, এটি আত্মবিনাশীও বটে।’
তিনি বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুরক্ষিত না হচ্ছে, ততক্ষণ আমরা কেউই সুরক্ষিত নই।’
এদিন করোনাভাইরাসের পাশাপাশি চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সাম্প্রতিক বিরোধ নিয়েও কথা বলেছেন আন্তোনিও গুতেরেস।
তিনি বলেন, ‘উত্তপ্ত সব বিরোধ থামাতে বৈশ্বিক যুদ্ধবিরতি দরকার। একই সঙ্গে, নতুন স্নায়ুযুদ্ধ এড়াতে আমাদের সবকিছুই করতে হবে।’
জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘আমরা খুবই বিপজ্জনক দিকে এগোচ্ছি। পৃথিবী এমন ভবিষ্যতের ভার বহন করতে পারবে না যেখানে দুই বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি নিজস্ব বাণিজ্য, আর্থিক নিয়ম, ইন্টারনেট, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষমতা দিয়ে বিশ্বকে একটি বড় ভাঙনের মধ্যে ফেলে দেবে। আমাদের অবশ্যই সেটি এড়াতে হবে।’