এসময় তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করেন। এরপর বঙ্গবন্ধু ও পরিবারের নিহত সদস্যদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী।
রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি শেষ করে মন্ত্রিপরিষদ, সংসদ সদস্য, দলীয় নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে দলীয়প্রধান হিসাবে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী। পরে জেলা প্রশাসন আয়োজিত বঙ্গবন্ধু সমাধি সৌধ কমপ্লেক্স মসজিদে আয়োজিত মিলাদ মাহফিলে বঙ্গবন্ধু ভবন থেকে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে গণভবন থেকে হেলিকপ্টারে করে বেলা ১১টায় টুঙ্গিপাড়া পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে টুঙ্গিপাড়াসহ গোপালগঞ্জ জেলায় নেওয়া হয় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসে শোকের আবহ সৃষ্টি করতে মোড়ে মোড়ে কালো কাপড় দিয়ে বানানো হয়েছে তোরণ। বিভিন্ন স্থানে টাঙ্গানো হয়েছে ব্যানার-ফেস্টুন। বাসা-বাড়ি, দোকান ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে টাঙ্গানো হয়েছে কালো পতাকা।
অর্থসংবাদ/এমআই