তথ্যমতে, ১৩ ঘণ্টায় উড়ালসড়কে যানবাহন চলাচল করেছে ১৩ হাজার ১৬৫টি। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ, মহাখালী ও ফার্মগেট রুটে ৭ হাজার ৭৪৮টি যানবাহন চলাচল করেছে। কুড়িল-কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ, মহাখালী-ফার্মগেট রুটে যানবাহন চলাচল করেছে এক হাজার ৬৩৮টি। বনানী থেকে কুড়িল ও বিমানবন্দর রুটে এক হাজার ৪৩৮ এবং তেজগাঁও-মহাখালী-কামাল আতাতুর্ক-কুড়িল-বিমানবন্দর রুটে ২ হাজার ৩৪১টি যানবাহন চলাচল করেছে।
উড়ালসড়কের টোল নির্ধারণ করে কয়েকদিন আগে প্রজ্ঞাপন জারি করে সেতু বিভাগ। এ টোল শুধু প্রথম ফেজের জন্য প্রযোজ্য হবে। এ অংশ ব্যবহারের জন্য যানবাহনগুলোকে চার শ্রেণিতে ভাগ করে টোল দিতে হবে। সর্বনিম্ন টোল ৮০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৪০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
গাড়ি, ট্যাক্সি, জিপ, স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিক্যাল, মাইক্রোবাস (১৬ সিটের কম) ও হালকা ট্রাকের (৩ টনের কম) জন্য টোল (ভ্যাটসহ) ৮০ টাকা। মাঝারি ট্রাকের জন্য (৬ চাকা পর্যন্ত) ৩২০ টাকা। ৬ চাকার বেশি ট্রাকের জন্য ৪০০ টাকা। আর সব ধরনের বাসের (১৬ সিট বা এর বেশি) জন্য টোল ১৬০ টাকা।
তবে রোববার সরেজমিনে দেখা গেছে, উড়ালসড়ক ব্যবহার করছে শুধু প্রাইভেটকার। বাসসহ অন্য গণপরিবহনের দেখা মেলেনি।
অর্থসংবাদ/এসএম