আজ শুক্রবার ঢাকাসহ দেশের পাঁচ বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় (৭৬ শতাংশ থেকে শতভাগ অঞ্চল) বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বুধবারও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বইছিল। যদিও বৃহস্পতিবার সারাদেশে বৃষ্টি বেড়ে তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি কমে যায়। এতে দেশ থেকে দূর হয় তাপপ্রবাহ। বুধবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল। বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কমে হয় ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর ঢাকায় বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টি হয়েছে ভোর রাত থেকে সকাল পর্যন্ত। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোদের সঙ্গে ঢাকার আকাশে মেঘও রয়েছে।
মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় সব বিভাগেই বৃষ্টি হয়েছে। তবে ঢাকাসহ উপকূলীয় তিন বিভাগে বৃষ্টির প্রবণতা বেশি ছিল। এ সময় সবচেয়ে বেশি ৭৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে সন্দ্বীপে। ঢাকায় ৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন জানান, রাজশাহী, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। এ সময়ে সারাদেশে দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
বৃহস্পতিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল সৈয়দপুরে। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, রংপুর, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
বুধবারও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বইছিল। যদিও বৃহস্পতিবার সারাদেশে বৃষ্টি বেড়ে তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি কমে যায়। এতে দেশ থেকে দূর হয় তাপপ্রবাহ। বুধবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল। বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কমে হয় ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর ঢাকায় বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টি হয়েছে ভোর রাত থেকে সকাল পর্যন্ত। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোদের সঙ্গে ঢাকার আকাশে মেঘও রয়েছে।
মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় সব বিভাগেই বৃষ্টি হয়েছে। তবে ঢাকাসহ উপকূলীয় তিন বিভাগে বৃষ্টির প্রবণতা বেশি ছিল। এ সময় সবচেয়ে বেশি ৭৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে সন্দ্বীপে। ঢাকায় ৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন জানান, রাজশাহী, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। এ সময়ে সারাদেশে দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
বৃহস্পতিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল সৈয়দপুরে। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, রংপুর, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
