জাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো মাত্র আড়াই শতাংশ ডাউনপেমেন্ট দিয়ে খেলাপি ঋণ নিয়মমতো করতে পারবেন। সাথে দুই বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ এই ঋণের পুনঃতফসিল করা যাবে দশ বছরের জন্য। মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে।
এতে বলা হয়, জাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিলের বিশেষ এ সুবিধার জন্য আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবে। এর আগের নির্ধারিত সময় অনুযায়ী চলতি সপ্তাহে আবেদনের শেষ সময় থাকলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক পুনরায় বিশেষ সুবিধায় তা বৃদ্ধি করেছে।
চলতি বছরের ৩০ জুন বিদ্যমান ঋণের স্থিতি সুদ ও আসলের জন্য দুটি আলাদা হিসাব করতে হবে।
সুদ বাবদ অর্থ সুদবিহীন ব্লক হিসাবে রাখতে হবে এবং আসল বাবদ পাওনার ওপর আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রচলিত নিয়মানুযায়ী সুদ আরোপ করতে পারবে।
দুই বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট দশ বছরে আদায়যোগ্য ধরে ঋণ পুনঃতফসিল করা যাবে।
গ্রেস পিরিয়ড শেষে (সমাপনান্তে) প্রথমে আসল আদায় করতে হবে। এরপর ব্লক হিসাবে রাখা সুদ আদায় করবে। তবে গ্রাহক চাইলে গ্রেস পিরিয়ডের মধ্যেও আসল এবং সুদের অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন।
এ সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে ন্যূনতম আড়াই শতাংশ ডাউনপেমেন্ট আদায় করতে হবে। তবে জাল-জালিয়াতির ঋণ এ সুবিধা পাবে না।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আসল ও সুদ বাবদ পাওনা অর্থ আদায়ে ব্যর্থ হলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নিয়ে ঋণ আদায় করবে।
এর আগে নির্দেশনায় বলা হয়েছিল, সার্কুলার জারির তারিখ হতে ৯০ দিনের মধ্যে ডাউনপেমেন্ট বাবদ প্রয়োজনীয় অর্থ জমা দিয়ে গ্রাহককে সুবিধা নিতে আবেদন করতে হবে। নতুন নির্দেশনায় চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এ সুবিধার সময় বাড়ানো হয়েছে।
ঋণগ্রহীতার আবেদন প্রাপ্তির তারিখ হতে ৬০ দিনের মধ্যে তাদের পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন নিয়ে গ্রাহকের আবেদন নিষ্পত্তি করতে বলা হয়েছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
এতে বলা হয়, জাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিলের বিশেষ এ সুবিধার জন্য আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবে। এর আগের নির্ধারিত সময় অনুযায়ী চলতি সপ্তাহে আবেদনের শেষ সময় থাকলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক পুনরায় বিশেষ সুবিধায় তা বৃদ্ধি করেছে।
ঋণ পুনঃতফসিলের নিয়ম
চলতি বছরের ৩০ জুন বিদ্যমান ঋণের স্থিতি সুদ ও আসলের জন্য দুটি আলাদা হিসাব করতে হবে।
সুদ বাবদ অর্থ সুদবিহীন ব্লক হিসাবে রাখতে হবে এবং আসল বাবদ পাওনার ওপর আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রচলিত নিয়মানুযায়ী সুদ আরোপ করতে পারবে।
দুই বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট দশ বছরে আদায়যোগ্য ধরে ঋণ পুনঃতফসিল করা যাবে।
গ্রেস পিরিয়ড শেষে (সমাপনান্তে) প্রথমে আসল আদায় করতে হবে। এরপর ব্লক হিসাবে রাখা সুদ আদায় করবে। তবে গ্রাহক চাইলে গ্রেস পিরিয়ডের মধ্যেও আসল এবং সুদের অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন।
এ সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে ন্যূনতম আড়াই শতাংশ ডাউনপেমেন্ট আদায় করতে হবে। তবে জাল-জালিয়াতির ঋণ এ সুবিধা পাবে না।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আসল ও সুদ বাবদ পাওনা অর্থ আদায়ে ব্যর্থ হলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নিয়ে ঋণ আদায় করবে।
এর আগে নির্দেশনায় বলা হয়েছিল, সার্কুলার জারির তারিখ হতে ৯০ দিনের মধ্যে ডাউনপেমেন্ট বাবদ প্রয়োজনীয় অর্থ জমা দিয়ে গ্রাহককে সুবিধা নিতে আবেদন করতে হবে। নতুন নির্দেশনায় চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এ সুবিধার সময় বাড়ানো হয়েছে।
ঋণগ্রহীতার আবেদন প্রাপ্তির তারিখ হতে ৬০ দিনের মধ্যে তাদের পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন নিয়ে গ্রাহকের আবেদন নিষ্পত্তি করতে বলা হয়েছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
