জুলাই-আগস্টে ওষুধ রপ্তানি আয় ৩১.৬৪ মিলিয়ন ডলার

জুলাই-আগস্টে ওষুধ রপ্তানি আয় ৩১.৬৪ মিলিয়ন ডলার
চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) ওষুধ রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৩১ দশমিক ৬৪ মিলিয়ন ডলার। যা গত বছরের চেয়ে প্রায় ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

ওষুধ উৎপাদনকারীরা জানিয়েছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট থেকে ধীরে ধীরে বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। তাই আমদানিকারকরা বেশি অর্ডার দিতে শুরু করেছে।

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট ও পরবর্তীতে অনেক দেশে মার্কিন ডলারের ঘাটতির কারণে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ওষুধ রপ্তানি ৭ শতাংশ কমে ১৭৫.৪২ মিলিয়ন ডলার হয়েছিল।

বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস অ্যান্ড মার্কেটিং বিভাগের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক ওয়াসিম হায়দার বলেন, 'রপ্তানিতে সামান্য উন্নতি হয়েছে। এটা সত্য যে- নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও মিয়ানমারের মতো প্রধান রপ্তানি দেশগুলোর অর্থনীতি পুনরুদ্ধার হচ্ছে। তাই তারা ক্রমান্বয়ে ক্রয় আদেশ বাড়াচ্ছে।'

তিনি বলেন, রপ্তানি আয় এখনো গতি ফিরে পাচ্ছে না, কারণ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের ক্রেতারা এখনো প্রকৃত দামের চেয়ে কম দাম দিচ্ছেন।

বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রেনাটা লিমিটেড দাবি করেছে, তারা উৎপাদন ইউনিট বাড়িয়ে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরে রাখতে পেরেছে।

প্রতিষ্ঠানটির ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ম্যানেজার অনন্ত সাহা সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, 'আমরা গত দুই মাসে প্রায় ৬০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি। কারণ, একটি দেশ থেকে বাল্ক অর্ডার পেয়েছি ও চালান তৈরি করেছি।'

রেনাটার ইউরোপীয় সহায়ক সংস্থা রেনাটা ফার্মাসিউটিক্যালস (আয়ারল্যান্ড) লিমিটেড ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জার্মানিতে পার্কিনসন রোগের চিকিৎসার জন্য ওষুধ চালুর অনুমোদন পেয়েছে। তিনি বলেন, 'এভাবে আমরা বৈশ্বিক বাজার জয় করছি।'

অর্থসংবাদ/এসএম

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

পোশাকখাতে উৎপাদন খরচ বেড়েছে, কমে গেছে চাহিদা
২০২৩ সালে স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
২০২৩ সালে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে ১০ শতাংশ
ইভ্যালিতে বড় অফার আজ, ১০ টাকায় মিলবে পাঞ্জাবি
হিলিতে আদা-সবজিতে স্বস্তি, বাড়তি দামে রসুন
বাংলাদেশে বিনিয়োগের ঐক্যমতে শেষ হলো গ্লোবাল বিজনেস কনফারেন্স
১১ মাসে ৪৩ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রফতানি
২০২৪ সালে ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ পাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর
আইসিএবির নতুন সভাপতি ফোরকান উদ্দীণ
বিসিক শিল্পনগরীতে এক হাজার ৯৮ প্লট খালি