মন্ত্রী বলেন, সাধারণত নিউক্লিয়ার প্ল্যান্ট নির্মাণে ১০-১৫ বছর সময় লাগে। সে হিসেবে মাত্র ৭ থেকে ৮ বছরের মধ্যে নিউক্লিয়ার প্ল্যান্ট নির্মাণ একটা মাইলফলক। এসবই প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে সম্ভব হয়েছে।
রাশিয়ান কোম্পানিকে প্রকল্পের পেমেন্ট জটিলতা নিয়ে তিনি বলেন, সারা বিশ্বেই এ জটিলতা এখন চলছে। কিন্তু আমরা পেমেন্ট করছি, আশা করছি জটিলতা কেটে যাবে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. শৌকত আকবর বলেন, আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পরীক্ষামূলক উৎপাদনে আসবে এবং এর ১০ মাস পর বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাবে।
পুরো প্রকল্পের কতটুকু অগ্রগতি হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রথম ইউনিটের কাজ ৯০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে এবং দ্বিতীয় ইউনিটের কাজ ৭০ শতাংশ শেষ হয়েছে।
প্রকল্পের কাজ যেভাবে এগিয়েছে, সঞ্চালন লাইনের কাজ সেভাবে আগায়নি। এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গ্রিড লাইন নির্মাণে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে সব মন্ত্রণালয় কাজ করছি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বিষয়টি কো-অর্ডিনেট করা হচ্ছে। ইউরেনিয়াম হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র গ্লোবালি রিকগনাইজ হবে।