মধু
শরীর গরম রাখতে দারুণ উপকারী মধু। সর্দি-কাশি কমাতেও মধুর জুড়ি মেলা ভার। মধুতে থাকা উপাদান শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে ঠান্ডা লাগা কমায়। মধু খেলে এই জন্য ঠান্ডা কম লাগে।
মশলা
শরীর সুস্থ রাখতে রান্নায় বেশি মশলা ব্যবহার করেন না অনেকেই। অথচ এই মশলা যে কোনও রান্নার স্বাদ বাড়াতে জরুরি ভূমিকা পালন করে। তবে কিছু মশলা রয়েছে যেগুলি শীতে উষ্ণ রাখতেও সাহায্য করে। লবঙ্গ, দারচিনি, গোলমরিচের মতো চেনা উপকরণগুলি খেলে সোয়েটার পরতে হবে না।
আদা
রান্নার আরও একটি প্রয়োজনীয় উপকরণ হল আদা। নিরামিষ কিংবা আমিষ— দু’রকম রান্নাতেই আদা ব্যবহার করা হয়। আদায় উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের জন্য ভাল। শীতের সকালে এক কাপ আদা চা সারা দিন আপনাকে চনমনে রাখবে।
মুলো
অনেকেরই অপছন্দের এই সবজি। শীতকালীন এই সবজির উপকারিতা কিন্তু কম নয়। ফাইবার-সমৃদ্ধ মুলো শীতের দিনে শরীরের তাপমাত্রা অনেকটা বাড়িয়ে দেয়। শীতের হাতে কাবু হতে না চাইলে রোজ না হলেও মুলোর দিকে থেকে একেবারে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া ঠিক হবে না।
বাদাম এবং খেজুর
শীত শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কিছুটা হলেও কমে যায়। এই সময় সুস্থ থাকতে যে খাবারগুলি বেশি পরিমাণে খাওয়া প্রয়োজন তার মধ্যে অন্যতম বাদাম এবং খেজুর। প্রাকৃতিক উপায়ে শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে এগুলি। এ ছাড়াও শরীর চনমনে রাখতেও বাদাম এবং খেজুর বেশ উপকারী।
অর্থসংবাদ/এমআই