আইএমএফ জানায়, দেশটির মোট পাবলিক ঋণের এই গতি অব্যাহত থাকবে। তাই পরবর্তী অর্থবছরে এই ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াতে পারে ৯২ দশমিক ২৪ ট্রিলিয়ন রুপিতে।
গত মাসে পাকিস্তান ও আইএমএফের মধ্যে স্টাফ-লেভেল একটি চুক্তি চূড়ান্ত হয়েছে। এর মধ্যে পাকিস্তানকে ধাপে ধাপে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়া হবে।
পকিস্তানের অর্থনীতিতে সংকট চলছে গত কয়েক বছর ধরেই। এর অন্যতম কারণ হলো করোনা মহামারি, বৈশ্বিক যুদ্ধ পরিস্থিতি ও অভ্যন্তরীণ প্রাকৃতিক যুদ্ধ। পাশাপাশি রয়েছে রাজনৈতিক সংকট।
অন্যদিকে চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ৬ শতাংশ, যা আগের অর্থাৎ প্রথম প্রান্তিকের চেয়ে কম।
চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ৬ শতাংশ। যদিও এর আগের প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ৮ শতাংশ। যদিও এই প্রবৃদ্ধি অন্য যেকোনো উদীয়মান অর্থনীতির মধ্যে বেশি।
গত কয়েক বছরে ভারতের অর্থনীতিতে বড় ধরনের কাঠামোগত পরিবর্তন এসেছে। বর্তমানে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হয়েছে ভারত। এর মাধ্যমে যুক্তরাজ্যকে পেছনে ফেলেছে দেশটি। তবে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার (এসবিআই) তথ্য অনুযায়ী, বর্তমান প্রবৃদ্ধির হারে ২০২৭ সালের মধ্যে জার্মানিকে ও ২০২৯ সালের মধ্যে জাপানকে টপকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে ভারত।