ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এই কাট-অফ প্রাইস নির্ধারনের জন্য গত ৪ অক্টোবর বিকাল ৫টায় নিলাম শুরু হয়। যা শেষ হয় ৭ অক্টোবর বিকাল ৫টায়।
কোম্পানিটির নিলামে সর্বনিম্ন ১৪ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৯৮ টাকায় দর প্রস্তাব করেছেন অংশ গ্রহণকারীরা। সবচেয়ে বেশি ২৪ জন ৫০ টাকা করে দর প্রস্তাব করেছেন। এরপরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৭ জন ৬১ টাকায় দর প্রস্তাব করেছেন।
এতে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দকৃত ৬৮ কোটি ৯১ লাখ টাকার বিপরীতে ২৪৫ বিডার মোট ২১৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকার দর প্রস্তাব করেছেন।
এর আগে ১৩ আগস্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৩৫তম সভায় কোম্পানিটির বিডিংয়ের অনুমোদন দেয়া হয়।
জানা গেছে, মীর আখতার হোসেন বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ১২৫ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি সরঞ্জামাদি ও যন্ত্রপাতি ক্রয়সহ ব্যসায় সম্প্রসারণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ৬.৩২ টাকা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন কোম্পানিটির যথাক্রমে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য )পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতিসহ) ৩৪.৭১ টাকা ও শেয়ারপ্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য (পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতি ব্যতীত) হয়েছে ৩৩.৬৩ টাকা।