এর আগে মন্ত্রণালয় থেকে নির্বাচনকালীন এ অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুমতি চাওয়া হয়েছিল।
বই উৎসবে প্রাক-প্রাথমিক থেকে এসএসসি ও সমমান পর্যন্ত তিন কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার ৩৫৪ জন শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে বই দেওয়া হবে।
বই উৎসবে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের প্রাক প্রাথমিকের ৩০ লাখ ৮০ হাজার ২০৫ জন, প্রাথমিক স্তরের এক কোটি ৮২ লাখ ৫৫ হাজার ২৮৪ জন, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ৮৫ হাজার ৭২২ জন, ইবতেদায়ির প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ৩০ লাখ ৯৬ হাজার ৬০৮ জন, মাধ্যমিকের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির এক কোটি চার লাখ ৯০ হাজার ১০৭ জন, দাখিলের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ২৪ লাখ ২৩ হাজার ৩৪৮ জন, ইংরেজি ভার্সন ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির এক লাখ ৭৩ হাজার ৮৫৫ জন, কারিগড়ির ট্রেড বই ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির দুই লাখ ৭১ হাজার ৯৫২ জন, দাখিল ভোকেশনালের ছয় হাজার ১৫ জন ও ব্রেইল পদ্ধতির ৭২৪ জন; এই মোট তিন কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার ৩৫৪ জন শিক্ষার্থী পাবে বিনামূল্যে নতুন বই।
বই উৎসবে মোট ৩০ কোটি ৭০ লাখ ৮৩ হাজার ৫১৭টি বই বিতরণ করা হবে। এরমধ্যে শিক্ষক সহায়িকা রয়েছে ৪০ লাখ ৯৬ হাজার ৬২৮টি।
নির্বাচন কমিশনের সম্মতিপত্রে উল্লেখ করা হয়, অন্যান্য বছরের মতো ১ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে শিক্ষাবর্ষ শুরুর দিনে আনুষ্ঠানিকভাবে সারা দেশে নতুন পাঠ্যবই বিতরণ সক্রান্ত ‘বই উৎসব’ সরকারের রুটিন কাজ।
মাঠ পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট সবাই নিজ নিজ কর্মস্থলের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যথানিয়মে বই বিতরণ করবেন। প্রধানমন্ত্রীও আনুষ্ঠানিকভাবে বই বিতরণ কার্যক্রম শুরুর সম্মতি দিলে এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
শুধু কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলাধীন সুয়াগঞ্জ তফাজ্জল আহাম্মদ চৌধুরী হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুষ্ঠান আয়োজনে নির্বাচন কমিশন অসম্মতি জানিয়েছে।
এমআই