আজ সোমবার (১৯ অক্টোবর) বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এর আগে পুঁজিবাজার থেকে ৩০ কোটি টাকা উত্তোলন করতে মাস্টার ফিড অ্যাগ্রোটেক লিমিটেড বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)-এর কাছে আবেদন করে।
কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ছিল ১০ লাখ টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন দাড়িয়েছে ৫৭ কোটি টাকা। বাজার থেকে ৩০ কোটি টাকা তুলতে আবেদন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এই বিষয়টি কমিশনের কাছে যুক্তিযুক্ত বলে মনে হয়নি। অপরদিকে ২০১৯ জানুয়ারি- ফেব্রুয়ারির হিসাবে কোম্পানি স্বল্প সময়ের যে বিক্রি দেখিয়েছে তা সন্দেহজনক।
এছাড়া কোম্পানির ১৪ একর জমিতে ৯টি পুকুর আছে। এসব পুকুর খননে ৪ কোটি ২২ লাখ টাকা ব্যয় দেখানো হয়েছে। এ খাতে অতিরিক্ত ব্যয় দেখিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। কোম্পানির ভবন ও কারখানা নির্মাণেও খরচ অতিরিক্ত দেখানো হয়েছে।
কোম্পানিটি প্রশাসনিক ব্যয় কম দেখিয়ে মুনাফা বেশি দেখিয়েছে। প্রসপেক্টাসে দেওয়া আলোচ্য তথ্যে সন্দেহজনক এবং অসংগতি মনে হয়েছে কমিশনের কাছে। ফলে কোম্পানির আইপিও বাতিল করেছে কমিশন।