তিনি বলেন, মার্জিন লোনের সুদ হার এখন যা রয়েছে তা মওকুফ করার বিষয়টি আমাদের হাতে নেই। তবে এই সুদের হার কমাতে কি করা যায় তা নিয়ে ভাবা হচ্ছে। সুদের হার কমাতে হলে বিদেশি ফান্ড আনার বিকল্প নেই। এই বিষয়গুলো নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে আলোচনা চলছে।
মঙ্গলবার (২০ অক্টোবর) দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি পত্রিকার অনলাইন আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের সময় আরও একমাস বাড়তে পারে। পুঁজিবাজারের লেনদেন এখন ভালো চলছে। অনেক কোম্পানির পরিচালকরা শেয়ার কিনছেন। ইতিমধ্যে ৩ টি কোম্পানি আমাদের কাছে সময় বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছে। তাদের মধ্যে ইতিবাচক চিন্তা রয়েছে বলে পরিলক্ষিত হচ্ছে। তাই এই সময় আরও একমাস বাড়ানো যেতে পারে।
বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, পুঁজিবাজারকে আরও সহজ ও শক্তিমালী করতে আমরা ডিজিটালাইজেশনের বিষয়ে গুরুত্ব দিচ্ছি। এ জন্য ডিজিটাল প্লাটফর্মে আমরা বোর্ড মিটিং, এজিএম, ইজিএম করার অনুমতি দিয়েছি। এখন অনেক কোম্পানি তাদের সভাগুলো অনলাইনে করছে। এছাড়া কমিশনে ইতিমধ্যে ই-ফাইলিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আমরা রাতে ফাইল দেখে বাসায় বসেই তা এপ্রুভ করছি।
তিনি আরও বলেন, পুঁজিবাজার সংক্রান্ত অনেক বিষয়ের অনুমতি আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে দিচ্ছি।